Thursday, September 25, 2014

ভাত খাওয়ার পর যে পাঁচটি কাজ করবেন না !!!

- 0 comments
পৃথিবীতে অন্তত তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত ৷চিকিৎসকরা স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত করেন। এগুলো হলো:

১. ভাত খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে বা ১/২ ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা, ভাত খাওয়ার পরপর কোনো ফল খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।

২. সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলে যতখানি ক্ষতি হয়, ভাত খাওয়ার পর একটি সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করে। তাই ধূমপান করবেন না।


বিস্তারিত
[Continue reading...]

জেনে নিন সেক্সের ৬ উপকারিতা

- 0 comments

স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে সেক্স বা যৌন সম্পর্কের
সঙ্গে সুস্বাস্থ্যের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

১) আপনার হার্টকে ভাল রাখতে পারে সেক্স।
কামোদ্দীপনা ও অনুভূতি যতো বেশি জোরালো, তার হার্ট ততো বেশি সক্রিয় ও বলিষ্ঠ।

২) প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয় শারীরিক সম্পর্ক।

 

[Continue reading...]

★★প্রথম মিলনে রক্তক্ষরন প্রসঙ্গেঃ ভুল ধারনা★★

- 0 comments
সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয় না। নারীর যৌনাঙ্গে সতীচ্ছেদ নামের পর্দা ৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাধুলা করার সময় আপনা থেকেই ফেটে যেতে পারে। তাই রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর সতীত্ব জড়িত নয়।

আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা না করার মানেই হলো সে অভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি..)

বিস্তারিত
[Continue reading...]

জেনে নিন কিভাবে আপনার স্ত্রীকে গর্ভবতী করবেন।

- 1 comments
যদি কেউ আল্লাহর ইচ্ছায় সন্তান নিতে চায় এবং সহবাসের
দ্বারা স্ত্রীর গর্ভে সন্তান জম্ম হোক কামনা করে, তাকে নিম্মোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।

* সহবাসের পর স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষণ চুপচাপ বুকের উপর নিজের ওজন স্ত্রীর
শরীরে না দিয়ে শুয়ে থাকবে। যেন নিজের বীর্য স্ত্রীর রেহেমের শেষ
প্রান্তে পৌঁছে যায় এবং পুরুষাঙ্গে সামান্যতম বীর্যও অবশিষ্ট না থাকে। এ বিষয়টিও
খেয়াল রাখতে হবে যে, স্ত্রীর গুপ্তস্থানে পুরুষাঙ্গ কম্পিত অবস্থায়
আছে কিনা? কোনো অবস্থায়তেই বাইরে বের করবে না ।

বিস্তারিত
[Continue reading...]

Saturday, November 23, 2013

প্রশ্নঃ ব্রেস্ট বড় করার উপায় কি?

- 5 comments

উত্তরঃ 1. নিয়মিতভাবে গোসল করার পুর্বে সরিষার তেল হালকা গরম করে অথবা পিউর মধু হাতে নিয়ে ১০-১৫ মিনিট ম্যাসাজ করলেই মাস খানেক এর মধ্যে ফলাফল পাবেন।

2. ব্রেস্ট বড় হয় ম্যাসাজ এর জন্য, ৩৪-৩৬ সাইজ হল পারফেক্ট সাইজ, অনেকেরই এর চেয়ে অনেক ছোট ।

3. আসলে কোন পিল বা ক্রিম ব্যাবহার করলে ব্রেস্ট বড় হবে এমন ধারনা ভুল, বরং এগুলোর অনেক সাইড ইফেক্ট রয়েছে। ব্রেস্ট ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে ক্রিম ব্যাবহার করার ফলে।

প্রশ্নঃ লিঙ্গ কতটা চওড়া হওয়া উচিত?

[Continue reading...]

Friday, October 11, 2013

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার উপায়

- 0 comments
১. ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন। যদিও এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় - তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপকমাতে শরীরকে সাহায্য করে।
২. ঘুমাতে যাবার আগে এককাপ ঋষি পাতা (Sage Leave
s - google এ সার্চকরে দেখতে পারেন। হয়তো আপনার অঞ্চলে এটি ভিন্ন নামে পরিচিত) 'র চা পান করলে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন জনিত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
৩. অশ্বগন
্ধা (Withaniasomnif era) স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যায় উপকার সহ সর্বপোরী যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি, হরমোন ব্যালেন্স এবংহস্তমৈথুনের ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশীশক্তি ফিরে পাওয়া ও ভিতরগত ছোট-খাট ইনজুরি সারিয়ে তুলতে পারে।
৪. ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন না। যদি সামান্য পরিমান প্রস্রাবের লক্ষনও থাকেবিছানায় যাবারআগে প্রস্রাব করে নিন।
৫. রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষন হাটা-হাটি করুন।

৬. প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরী খাবার অভ্যাস করুন।

[Continue reading...]

যৌন ইনফেকশন

- 1 comments
সাধারণত যৌন ইনফেকশনের জন্য যৌন সংসর্গ দায়ী। মুখে ও যৌনাঙ্গে শরীরের স্পর্শকাতর কোথাও যৌন সংক্রামক ব্যাধি থেকে থাকলে তা অপরকে আক্রান্ত করে থাকে সাধারণত পাঁচটি যৌন অসুখ পৃথিবীতে দেখতে পাওয়া যায়। এর মধ্যে সিফিলিস এবং গনোরিয়া প্রধান। এ ছাড়াও স্যাক্রয়েড, লিম্ফগ্রানোলোমা বেনেরাস এবং গ্রানোলোমা ইনজিনুয়াল অপর কিছু যৌনরোগ। নারীদের যৌন সংক্রামক রোগ হয় সাধারণত বহুগামিতার ফলে। অপরদিকে সমকামিতা এবং পতিতা সহবাসের জন্য পুরুষের যৌন সংক্রামক রোগ হতে পরে। নারী পুরুষ উভয়ের জন্য যৌন সংক্রামক রোগ যৌন জীবনের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ । নারী স্বাস্থ্যের ব্যাপারে আলোচনায় যৌন সংক্রামক নানা বিষয়ে আলোচনা করা উচিত।

যৌন সমস্যার চিহ্ন এবং উপসর্গ
যোনিতে বা ভালভাতে র‌্যাস
পায়ুর কাছাকাছি র‌্যাস
কুচকিতে র‌্যাস
নারীর স্তনে জ্বালাপোড়া
ঝিমুনি ভাব
যোনির মাথায় ঘামাচির মতো দানা
যৌনমিলনে ব্যথা
যোনির অস্বাভাবিক সমস্যা

শরীরের অন্যান্য চিহ্ন এবং উপসর্গ-
দ্রুত চুল হারানো
চোখের ইনফেকশন
পুঞ্জ পুঞ্জ মাথা ব্যথা
ঠোঁটের র‌্যাস
শরীরের অন্যান্য স্থানে র‌্যাস
চামড়ায় ফুসকুড়ি
হাতে এবং হাতের আঙ্গুলের র‌্যাস

হাইজিন নির্দেশনা-
১. প্রতি দিন নিয়মিত যৌনাঙ্গ ধোয়
২. সুতির অন্তর্বাস পরা
৩. রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে যৌনাঙ্গ ধোয়া
৪. পায়ু সামনের দিক থেকে পেছনের দিকে ধোয়া
৫. প্রতিদিন অন্তর্বাস পরিবর্তন করা
৬. যৌনসঙ্গীর ইনফেকশন আছে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া
৭. যৌনমিলনের আগে অবশ্যই পুরুষকে কনডম ব্যবহার করতে বলা
৮. যৌনমিলনের আগে এবং পরে নারীর যৌনাঙ্গ ধুয়ে পেলা
৯. যৌনমিলনের পরে মূত্র ত্যাগ করা
১০ নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা
১১. যৌন আচরণ যেন অবাধ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা
১২. যৌনসঙ্গী বা সঙ্গিনীর ডাক্তারী পরীক্ষা করানো

সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ
[Continue reading...]

যৌনতার জানা-অজানা নানা বিষয়

- 0 comments
প্রশ্ন: জোলোফট এবং ভায়াগ্রা ব্যবহারে কি যৌন ক্ষমতা বাড়তে পারে?

উত্তর: অধিকাংশ ক্ষেত্রে জোলোফট ব্যবহৃত হয় ভারী মাত্রার ডিপ্রেশনের ওষুধ হিসেবে। এটা মানসিক চাপ বা স্ট্রেসকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তবে এর যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধির কোনো ভূমিকা নেই। তবে ভায়াগ্রা যৌন ক্ষমতা বাড়াতে পারে। কিন্তু্তু এটি ব্যবহারের কিছু শর্ত আছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটি নেতিয়ে পড়া যৌনাঙ্গকে মোটামুটি সবল করে তাকে যৌনমিলনের জন্য উপযুক্ত করে তোলে।
প্রশ্নঃ আমার যোনির ভেতরে যৌনমিলনের পরে তীব্র ব্যথার সৃষ্টি হয়। আমি জানি না এর কারণ কি? এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ চাই।
উত্তর: যোনির ভেতরে কোনো টিসু ছিড়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে এরকম সমস্যা হতে পারে। তবে আমার মনে হয় এর জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ একান্তই প্রয়োজন।

[Continue reading...]

Wednesday, October 9, 2013

যৌন মিলনের বাসনা কমে যাওয়ার লক্ষণ ও উপসর্গ

- 0 comments
১. দুই মাসেরও অধিক সময় যাবৎ যৌন ক্রিয়ার প্রতি কোন আগ্রহ অনুভব না করা।

২. যৌন মিলন এড়িয়ে যাওয়া, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন মিলনের বাসনা অত্যন্ত কম অনুভব করা, কিংবা যৌন মিলনের প্রতি দু:শ্চিন্তা বা
দ্বেগ থাকা।

৩. কখনও কখনও আগেই বীর্যপাত ঘটা, যৌনমিলনের সময় ব্যথা হওয়া, ধ্বজভঙ্গ বা অক্ষমতা কিংবা তীব্র যৌন সুখ পেতে অক্ষমতা। কী করা উচিত :

১. আপনার যৌন জীবন নিয়ে বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা করে দেখুন - ভিন্ন স্হানে যৌন মিলনে লিপ্ত হন, ভিন্ন অবস্হানে বা পজিশনে যৌনমিলন করুন, এবং একই সময়ে যৌন মিলনে লিপ্ত না হয়ে বরং বিভিন্ন সময়ে যৌন মিলনে লিপ্ত হোন।

২. যদি আপনার মধ্যে উদ্বেগ থাকে যে আপনি ঠিক মতো যৌন মিলনে সক্রিয় হয়ে উঠতে পারবেন কি না সেক্ষেত্রে সেটা আপনার সঙ্গীর সাথে আলাপ করুন, তবে যৌন মিলনের সময় এ কাজটি না করে আগে করবেন।

৩. আপনাকে কোন বিষয়গুলো যৌনভাবে সক্রিয় করে তোলে সে বিষয়ে আপনার সঙ্গীর সাথে আলাপ করুন।

৪. যৌন উদ্দীপক বই পত্র পড়ুন, যৌন উদ্দীপক ছবিও দেখতে পারেন, কিংবা যৌন বিষয়ক কল্পনাতেও নিজেকে নিয়োজিত করে দেখতে পারেন - অবশ্য যদি এগুলো আপনাকে আকর্ষিত করে তবেই।

কখন ডাক্তার দেখাবেন :

১. যদি যৌন মিলনের আগ্রহ কমে যাওয়ায় আপনার জীবন সঙ্গীর সাথে ঝামেলা বা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়।

২. যদি আপনার মধ্যে ধ্বজভঙ্গ বা এ সংক্রান্ত অক্ষমতার জন্ম নেয়, কিংবা যদি যৌন মিলনের সময় যৌনাঙ্গে ব্যথা হয়।

৩. নিজে নিজে যৌন উদ্দীপ্ত হতে অক্ষম হলে, হয়তো আপনার কোন রোগ হয়েছে

৪. যদি আপনার মনে হয় কোন ওষুধ সেবনের কারণে আপনার এই দশা হয়েছে

৫. যদি এই কারণে আপনি বিষণí এবং বিষাদময় হয়ে ওঠেন।

কীভাবে প্রতিরোধ করবেন :

১. স্ট্রেস বা চাপ কমাবার লক্ষ্যে যা কিছু করা প্রয়োজন করুন।

২. নিয়মিত ব্যায়াম চর্চা করুন এবং ভালো খাবার খান; এবং প্রচুর পরিমাণে ঘুমান।
৩. আপনার জীবন সঙ্গীকে যথেষ্ট সময়দিন অর্থাৎ তার সাথে যথেষ্ট সময় অতিবাহন করুন।

৪. আপনাদের সম্পর্কের মাঝে কোন সমস্যা তৈরি হবার আগেই সমাধানের পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।
[Continue reading...]

•|• স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় •|•

- 1 comments
1। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা।
২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরে মৈথুনের আগে ঘর্ষণ করা।
৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ, ভগাঙ্কুর কামাদ্রি আলতো ভাবে ঘর্ষণ করা।
৪। ভগাঙ্কুর মর্দন।
৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন।
৬। সহাবাসের
আগে যদি পুরুষাঙ্গের আগায় খুব সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয় তবে স্ত্রী দ্রুত
তৃপ্তি লাভ ক’রে থাকে।
তবে কর্পূর যেন বেশি না হয়, তাতে স্ত্রী যোনি ও পুরুষাঙ্গ জ্বলন
অনুভূত হ’তে পারে।
[Continue reading...]

♣♣ দাম্পত্য জীবণে সুখী হবার এক্সক্লুসিভ টিপস ♣♣

- 0 comments
দৈনন্দিন জীবনে নর-নারীর সম্বন্ধ দাম্পত্য জীবনকে সুন্দর মধুময় করে তোলবার একটি প্রধান
উপায়। এবার সে সম্বন্ধেই সুন্দর ও সুষ্ঠ আলোচনা করব। দুটি তরুণ-তরুণীকে জীবন সংগ্রামের অজস্র সুখ, দুঃখ,
হাসি এবং কান্নার মধ্য দিয়ে ভারসাম্য রেখে চলবার উপযুক্ত করে দেখবার জন্যেই এই নিবিড়
বন্ধনে বেঁধে দেবার প্রথা- যার নাম বিয়ে। এমন একদল লোক আছেন যাঁরা মনে প্রাণে বিশ্বাস
করেন যে যৌন মিলনের ছাড়পত্রই হচ্ছে বিয়ে। এখানে আমি তাঁদের উদ্দেশ্য করে বলছি-
তাঁরা জীবনের স্বকীয়তাকে প্রথম দৃষ্টি থেকেই ভুল ভাবে দেখতে শুরু করেছেন।
বিবাহিত ধর্মপত্নী মানে যে কেবলমাত্র যৌন জীবনের দাম্পত্য সঙ্গী তা নয়।সেটা এখানে আমি বেশ বড় করে তুলতে চাই।
পুরুষের এক মধুর আচরণ বন্ধন প্রথারুপেই এই বিয়ে স্বীকৃতি ও বিশ্লেষিত হয়ে এসেছে। বিয়ের
প্রধান নির্দেশ এবং আসল বিষয় হল স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক স্নেহ, প্রেম, ভালোবাসা, সুখ-দুঃখ, হাসি- কান্না, দায়িত্ব-কর্তব্য, অধিকার প্রভৃতি। যাবতীয় উপলব্ধিকে এক ও অভিন্ন করে মিলিয়ে দিয়ে একত্রিত অনুভুতিতে প্রতিষ্ঠা করা।
অনেকে হয়তো মনে করতে পারে যে এর সব একটা ঘোর অবিচার। একজন নারীর একজন পুরুষকে এবং একজন পুরুষের একজন নারীকে এক বছর ভালো লাগতে পারে।

[Continue reading...]

Tuesday, October 8, 2013

মৃত্যু অনিবার্য, তবু প্রাণ বাঁচানোর লড়াই চলে

- 0 comments
মৃত্যু অনিবার্য, তবু প্রাণ বাঁচানোর লড়াই চলে
চিকিৎসক ও নার্সের জীবনে একটি অভিজ্ঞতা হয়। তাঁদের সামনে অনেক সময় মানুষের মৃত্যু ঘটে যায়। অনিচ্ছা সত্ত্বেও এ করুণ পরিণতি দেখতে হয়। অনিবার্য হলেও করুণ। এমন হয় যে মৃত্যুর সঙ্গে দীর্ঘ লড়াই চলে—আধুনিক চিকিৎসায় যা সম্ভব, করা হয়, তবু অনেকের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয় না।

দেহের কোনো কোনো অঙ্গ, ফুসফুস, নয়তো হৃৎপিণ্ড অথবা যকৃৎ এত দুর্বল হয়ে যায় যে এগুলো কাজ করতে পারে না। তবে এ ধরনের মৃত্যু এত আচমকা হয়তো আসে না, পরিবার-পরিজনের উপস্থিতিতে, তাঁরা জানে কী ঘটতে যাচ্ছে। সব মৃত্যুর মতো, এ মৃত্যুও কঠিন, তবে বেশ নিয়ন্ত্রণে ঘটে, অতটা বিস্ময়ের ব্যাপার হয় না, ভবিতব্য কিছুটা বোঝা যায়।

আবার অন্য রকমের মৃত্যুও আছে, দ্রুত, অতটা সচরাচর নয়, প্রাণ শরীরকে ছেড়ে যায় মুহূর্তের মধ্যে। হাসপাতালে একে বলে ‘Condition A’ A মানে Arrest. যেমন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট। এ ক্ষেত্রে রোগীর হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যায় এবং একে আবার শুরু করার প্রচেষ্টা নিতে হয়।

ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট বা আইসিইউতে এ ধরনের অভিজ্ঞতা হয় নার্স ও ডাক্তারদের। হাসপাতালে কর্মরত একজন নার্স যে ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হন, তাই বলি। নামধাম সব কাল্পনিক, বাকি ঘটনা সত্য।
সেই নার্সটি নতুন যোগদান করেছেন হাসপাতালে, তাঁকেই প্রথমই মুখোমুখি হতে হয়েছিল Condition A রোগীর।

বয়স্ক মহিলা, ফুসফুসের ক্যানসার। তেমন সমস্যা ছিল না প্রথমে কম কম জ্বর—কয়েক দিন ধরে হচ্ছিল। হঠাৎ করে কাশির সঙ্গে রক্ত পড়ল, তাই তিনি ভর্তি হয়েছিলেন। একে মোকাবিলা করা হয়েছিল, সেই বিকেলে ছেড়ে দেওয়া হবে, এমনও স্থির করা ছিল। সকালে রোগীর রুটিন পরীক্ষা শেষে বেশ আশ্বস্ত, স্টুডেন্ট নার্সের হাতে তাঁকে দিয়ে আরও গুরুতর রোগীর প্রতি নজর দিলেন তিনি। ভাবলেন, আজ দিনটা নিরুপদ্রব যাবে। আধা ঘণ্টা পর ফোন এল, ‘শর্মিলা, ১০২২ নম্বরে তোমাকে চাই।’ সেই রোগী ১০২২ নম্বরে। হাতের কাজ থেমে গেল শর্মিলার। তিনি ঘরে গেলেন। সহকর্মী রেজিনা রোগীর কাছে ছিলেন, বেরিয়ে যেতে যেতে বললেন, ‘রোগী রক্তবমি করছেন।’ রেজিনা নার্সিং স্টেশনের দিকে যাচ্ছেন ডিউটি চিকিৎসককে ডাকতে। শর্মিলা বললেন, ‘রোগীর কক্ষে ঢুকে দেখলাম তাঁর নাক, মুখ দিয়ে রক্ত পড়ছে অবিরাম।’

হাতে গ্লাভস পরা ছিল, মুখে মাস্ক পরে নিলেন শর্মিলা, কাছে এসে তাঁর কাঁধে হাত রাখলেন। ‘ব্যথা করছে খুব?’ মনে হলো, তাঁর অন্ত্রনালি থেকে রক্ত ঝরল কি না। রোগী মৃদু স্বরে বললেন, ‘না।’

রোগীর চোখে কী ছিল? আতঙ্ক? ভয়? হতাশা? তার নিজের রক্ত গলায় ঘড় ঘড় করছে, একে বের করার জন্য সাকশন পাম্প লাগানো প্রয়োজন...
রোগী উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করলেন, রক্তবমি করে পাশের পাত্রে ফেলার জন্য, কিন্তু...


শর্মিলা বললেন, ‘না, উঠে দাঁড়াবেন না।’

তিনি আবার বসে পড়লেন, কাঁপতে লাগলেন তিনি। এরপর পেছন দিকে বিছানায় ধপাস করে পড়ে গেলেন। ‘ডাকুন আইসিইউ টিমকে’ শর্মিলা উচ্চস্বরে বললেন।
রোগীর নাড়ি দেখলেন শর্মিলা। নেই। সিপিআর শুরু করলেন তিনি। Condition A। সেই ফ্লোরে অন্য নার্স, নিয়ে এলেন বোর্ড। নরম বিছানায় সিপিআর ঠিক হয় না।

কঠিন বোর্ডে ঠিকমতো হয়। শর্মিলা ও ডিউটি চিকিৎসক মিলে তাকে ওঠালেন হার্ডবোর্ডে। বেশ ভারী শরীর। সিপিআর চলতে লাগল। ইতিমধ্যে কনডিশন টিম পৌঁছে গেল। খুবই দ্রুত এল তারা। ইনটেনসিভ কেয়ারে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, আইসিইউ নার্স, রেসপিরেটরি থেরাপিস্ট, পালমোনলজিস্ট, অ্যানেসথেশিয়ার চিকিৎসক—বড় একটি টিম পৌঁছে গেল রোগীর কাছে। রেসপিরেটরি থেরাপিস্ট সিপিআরে হাত দিলেন, শর্মিলা ছেড়ে দিলেন। সহকর্মী আইসিইউ নার্স নবনী তাঁর আইভি পাম্পে লাগালেন বাড়তি চ্যানেল, কী ঘটছে তা রেকর্ড করা হচ্ছিল। প্রায়ই বলছিল, ‘পেশেন্ট আবার অ্যাসিসটোলে...’ হৃদস্পন্দন নেই...।

আইসিইউ টিম রোগীর ওপর চেষ্টা চালাল প্রায় আধা ঘণ্টা। গলা দিয়ে একটি নল ঢোকানোর চেষ্টা। যদি কিছু দেওয়া যায় অক্সিজেন। কিন্তু এত রক্ত, কিছু দেখা গেল না। শেষ পর্যন্ত শ্বাসযন্ত্রে ছিদ্র করে দেওয়া, তবু এত রক্তে পরিপূর্ণ...।

তরল দেওয়া হলো, শিরাপথে ওষুধও দেওয়া হলো, হৃৎপিণ্ড পুনরায় শুরু করার চেষ্টা। হূদছন্দে অনিয়ম হলে একেও নিয়মিত করার জন্য ওষুধও প্রয়োগ করা হলো। ‘সঠিক কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট’ হলে সমস্যা হলো ওষুধে তেমন কাজ হয় না। কারণ হৃৎপিণ্ড ছন্দে ছন্দে স্পন্দিত হয় না বলে উদ্দীপিত হওয়ার ক্ষমতা থাকে না। ওষুধের ভান্ডার যা ছিল ওয়ার্ডে, তাও উজাড় হলো, কাজ হলো না। জরুরি চিকিৎসায় যা যা করার তা হলো। অ্যাসিসটোলকে ফ্ল্যাট লাইনিং বলে জানি আমরা। একেবারে সরলরেখা। স্পন্দনহীন। তবে সে রোগীর ঠিক যে স্বাভাবিক হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন হঠাৎ করে সরলরেখা হয়েছিল, তাও নয়। শর্মিলার ভাষ্য, তাঁর সে রোগীর হৃদস্পন্দরেখা টলমল করছিল, ঠিকমতো গঠিত হচ্ছিল না, মাঝেমধ্যে ছন্দহীন স্পন্দনের উঁচু-নিচু রেখা স্বল্প সময়ের জন্য, আবার হঠাত্ নিয়মিত স্পন্দন... কারণ রোগী জীবনের ওপারে চলে গেলেও সিপিআরের ফলে বুকের সংচাপনে মনিটরে প্রকৃত হৃত্ছন্দ তৈরি করছিল অকস্মাত্...। প্রাণবায়ু বেরিয়ে গেল রোগীর। তিনি যখন পেছনে বিছানায় ধপাস করে পড়ে গেলেন, তখনই হয়তো প্রাণপাখি বেরিয়ে গেল তাঁর... তাঁকে বাঁচানোর সব চেষ্টা করা হলো... ফেনা ফেনা রক্ত বেরিয়ে এল... ফুসফুস থেকে উগলে ওঠা জিনিস সাকশন পাম্পকে রোধ করল... সব করেও তাঁকে বাঁচানো গেল না।

চিকিৎসকেরা বলাবলি করছিলেন: টিউমারটির অংশবিশেষ ভেঙে গিয়ে পালমোনারি ধমনিকে দীর্ণ করেছে অথবা হৃৎপিণ্ডে বড় প্রতিরোধ স্পষ্ট করেছিল। আপাতদৃষ্টে ফুসফুসের ক্যানসার রোগীর ক্ষেত্রে এমন ঘটতে পারে সতর্ক সংকেত ছাড়াই। তবে অটোপসি না করলে প্রকৃত কারণ জানা যাবে না।

শর্মিলা নার্সিংয়ে এসেছিলেন শখের বশেই। John Donne-এর একটা কথা তাঁর জানা ছিল না—
Death be not proud, though some have called thee
Mighty and dreadful, for thou art not so.
কিন্তু সে রোগীর মৃত্যু দেখে তা মনে হবে না।

কী করা যায় তাহলে? ফিরে যান ঘরে, সন্তানদের আদর করুন, কলহ আর নয়, ভালো খাবার খান। হাঁটুন ঘনঘোর বরষায়। মুখের ওপর রোদের আলো পড়লে ঘরে যাবেন না। হাসুন, খুব জোরে, যতদূর সম্ভব কখনো কখনো নিজের প্রতিও হাসুন। কারণ মৃত্যুর প্রতিষেধক তো কবিতা নয়, নাটকও নয়, জাদু ওষুধও নয়, ঘরভর্তি প্রযুক্তিও নয়। সদিচ্ছাও নয়। মৃত্যুর প্রতিষেধক হলো জীবন। কেবলই জীবন। ‘চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে’—জীবনের কি এই নাম!’

**************************
অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরীর কলম থেকে
পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল
সাম্মানিক অধ্যাপক, ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।
[Continue reading...]

প্রখম গর্ভধারন মা

- 0 comments
একজন মহিলা যখন প্রখম বারের জন্য গর্ভধারন করেন তার কাছে অনেক কিছুই অজানা থাকে, এই সামান্য কিছু অজানা তথ্যের জন্য অনেক ধরনের কুসংস্কার মায়ের উপর চাপিয়ে দেয় অনেকেই। এজন্য গর্ভধারনের পরপরই একজন স্ত্রীরোগ চিকিৎসকের স্মরনাপন্ন হওয়া উচিত। এতে যে শুধু মা সুস্থ্য থাকবে তা নয়, গর্ভের শিশুটির নিরাপত্তাও এর সাথে জড়িত। সাধারনভাবে এ সময়টাকে মা’কে অল্প কিছু নির্দেশ মেনে চলতে হয়, নিচে তেমন কিছু নির্দেশ লিপিবদ্ধ করার চেষ্টা করা হলো।

১. খাদ্যঃ মাকে এ সময় পুষ্টিকর, সহজপাচ্য ও অধিক আমিষ বা প্রোটিনযুক্ত খাবার খেতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে খাদ্য তালিকায় শাক-সব্জি এমন পরিমানে যেনো রাখা হয় যাতে ভিটামিন এর অভাব না হয়। একজন ৫০ কেজি ওজনের মায়ের জন্য আদর্শ খাবারে নুন্যতম ২৫০০ কিলোক্যালরি শক্তির যোগান থাকতে হবে।

২. বিশ্রাম ও ঘুমঃ একজন গর্ভবতী মাকে একটি সুস্থ্য সন্তান জন্ম দেবার জন্য কিছুটা বাড়তি বিশ্রাম ও ঘুমানোর প্রয়োজন রয়েছে। দিনে ২ ঘন্টা ঘুম সহ দৈনিক নুন্যতম ১০ ঘন্টা ঘুমানো মায়ের জন্য অত্যাবশ্যকীয়।

৩. কোষ্ঠঃ লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন মা এর যেনো কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দেখা না দেয়, এতে গর্ভের সন্তান্টির উপর চাপ পড়তে পারে, এজন্য নিয়মিত মলাশয় খালি করতে হবে। বেশী বেশী শাক-সবজি খেলে এ সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।

৪. স্তনঃ এসময় স্তন সামান্য বড় হতে পারে, স্তনের বোটায় ও কিছু পরিবর্তন আসে, স্তন সামান্য টনটন করাটাও স্বাভাবিক। এসব কারন মাথায় রেখে স্তনের বিশেষ যত্ন নিতে হবে।

[Continue reading...]

মেয়েদের প্রস্রাবের সংক্রমণ

- 0 comments
প্রস্রাবের রাস্তায় সংক্রমণ হয় না এমন লোক বিরল। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সচরাচর সংক্রমণ বেশি হয়। এর কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালী ছেলেদের তুলনায় অনেক ছোট, পায়ুপথ এবং মূত্রনালীর দূরত্বও অনেক কম। ফলে জীবাণু খুব সহজে পায়ুপথ থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করতে পারে এবং সংক্রমণ ঘটায়।

রোগের কারণ
1. প্রায় ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রে রোগের কারণ হলো ই-কলাই নামক জীবাণু। এই জীবাণু অসতর্ক মুহূর্তে পায়ু লাকা থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করে সংক্রমণ ঘটায়। এ ছাড়া প্রোটিয়াস, সিউডোমোনাস, স্ট্রেপটোকক্কাই, স্ট্যাফাইলোকক্কাই, ক্লেবসিয়েলা প্রভৃতি জীবাণু মূত্রপথের সংক্রমণ ঘটিয়ে থাকে।
2. প্রস্রাব করার সময় মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি না হওয়া (এটা সাধারণত ঘটে প্রোস্টেটগ্রন্থি বড় হওয়া, মূত্রনালী সঙ্কীর্ণ হওয়া, মূত্রথলিতে স্নায়ুজনিত দুর্বলতা প্রভৃতি কারণে)।
3. মূত্রতন্ত্রের পাথর, বাইরের কোনো বস্তু থাকলে কিংবা টিউমার হলে।
4. যৌনসঙ্গমের ফলে মূত্রনালীতে আঘাত লাগলে। (এ ক্ষেত্রে পেরিনিয়াম থেকে ব্যাকটেরিয়া মূত্রথলিতে স্থানান্তর হতে পারে)।
[Continue reading...]

Monday, October 7, 2013

কলম্বী ( কলমী ) শাকের গুনাগুনঃ

- 0 comments

১. গুরুতরভাবে আফিং- এর বিষক্রিয়া দেখা দিলে- ছটাক খানেক কলমী শাকের রস খাইয়ে দিলে রোগী সুস্থ হয়ে উঠবে।

২. শিশু পোষনের জন্য- যতটুকু দুধ দরকার ,মায়ের তা না থাকলে সকালে এবং বিকেলে ৩/৪ চা চামচ মাত্রায় কলমী শাকের রস একটু ঘি দিয়ে খেলে মাতৃস্তন্যে দুধ বাড়বে ।

৩. বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে-
বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে কলমি শাকের গুন অনেক । বসন্তকে যদি দুরে রাখতে চান, তাহালে প্রতিদিন বাড়ির সকলকে ২ চা চামচ কলমী শাকের রস গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে দিন ।

৪. গণোরিয়া জ্বালা- যন্ত্রণা ও পুঁজ পড়ার ক্ষেত্রে- গণোরিয়া হলে এবং সেই সাথে জ্বালা যন্ত্রণা ও পুঁজ পড়া থাকলে, ৪/৫ চা চামচ কলমী শাকের রস অল্প ঘিয়ে সাঁতলে নিয়ে সকালে - বিকালে অন্তত সাতদিন খান। এতে জ্বালা- যন্তনা যেমন বন্দ হবে , পূজ পড়া ও তেমনি কমে যাবে।

৫. কোলের শিশু দিনে ঘুমিয়ে রাতে জাগলে- অনেক সময় শিশুর মল কঠিন হয়ে গেলে এমনটি হয়। এ খেতে ঈষৎ গরম দুধের সঙ্গে ২০ বা ২৫ ফোঁটা কলমীশাকের রস শিশুকে খাওয়ান । দেখবেন এতে করে খুব ভাল ফল হবে।

৬. বোলতা, ভীমরুল বা মৌমাছি কামড়ালে- এদের কামড়ে প্রচন্ড যন্তনা হতে থকলে কলমী বেটে হুল ফোটাবার জায়গায়/ ক্ষত স্থানে লাগান কলমীর ডগা ঘষে দিলেও বেশ ভাল আরাম পাবেন।

৭. স্তনে দুধ বসে গেলে- কলমী বেটে অল্প গরম করে স্তনে লাগান এবং কলমী শাকের রস দিয়ে ধুয়ে দিন । এতে বসা দুধ পাতলা হয়ে নিঃসরনের সুবিধে হবে এবং যন্ত্রণাও কমে যাবে ।
[Continue reading...]
 
Copyright © . ডাক্তারের পরামর্শ - Posts · Comments
Theme Template by BTDesigner · Powered by Blogger