tag:blogger.com,1999:blog-75710474297531293792024-03-18T20:40:54.794-07:00ডাক্তারের পরামর্শআপনার সব কঠিন রোগের সহজ সমাধান দিতে আমরা আপনার পাশেই আছি ।Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.comBlogger236125tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-58489313570665493392014-09-25T09:58:00.001-07:002015-06-03T03:19:42.449-07:00ভাত খাওয়ার পর যে পাঁচটি কাজ করবেন না !!!<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjX2HZwAISdgxI108kCP_PU38LzHn83ujC05tMOhXvfnqCzWAQFiryIh1QWPUxQWJgiie_wTGidkuqglBDgwu8rMBSZ1IbJj_jgz4-h9Nk3fiyP2E1J-g14Ngk4ggLLbmzd5Xyk-eJygU8/s1600/10703555_1532763216935450_3094899107019960166_n.jpg" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjX2HZwAISdgxI108kCP_PU38LzHn83ujC05tMOhXvfnqCzWAQFiryIh1QWPUxQWJgiie_wTGidkuqglBDgwu8rMBSZ1IbJj_jgz4-h9Nk3fiyP2E1J-g14Ngk4ggLLbmzd5Xyk-eJygU8/s1600/10703555_1532763216935450_3094899107019960166_n.jpg" /></a><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjX2HZwAISdgxI108kCP_PU38LzHn83ujC05tMOhXvfnqCzWAQFiryIh1QWPUxQWJgiie_wTGidkuqglBDgwu8rMBSZ1IbJj_jgz4-h9Nk3fiyP2E1J-g14Ngk4ggLLbmzd5Xyk-eJygU8/s1600/10703555_1532763216935450_3094899107019960166_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"></a><span class="userContent">পৃথিবীতে অন্তত তিনশ কোটি মানুষের প্রধান খাবার ভাত ৷চিকিৎসকরা
স্বাস্থ্যরক্ষায় ভাত খাবার পর পাঁচটি কাজ করতে অনুৎসাহিত করেন। এগুলো হলো:<br /> <br /> ১. ভাত খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে বা ১/২ ঘণ্টা পর ফল খাবেন। কেননা, ভ<span class="text_exposed_show">াত খাওয়ার পরপর কোনো ফল খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে।<br /> <br />
২. সারাদিনে অনেকগুলো সিগারেট খেলে যতখানি ক্ষতি হয়, ভাত খাওয়ার পর একটি
সিগারেট বা বিড়ি তার চেয়ে অনেক বেশী ক্ষতি করে। তাই ধূমপান করবেন না।</span></span><br />
<br />
<a href="http://www.medicaladvicebd.com/archives/449">বিস্তারিত</a>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-90458592736196164522014-09-25T09:54:00.003-07:002015-06-03T03:22:43.134-07:00জেনে নিন সেক্সের ৬ উপকারিতা<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjG6PALKxoKWTkgunFq37eBUW5BZTepweY5OIIawXys9xX7MjITpGWvMLJWlCTEZiVMf2EEL0Ih9SsMnXnhKyIRUXJ0SjxjHDV8mnGwa2aGxp-LWiTmx9dpEVnu8Slioya8YjbxVsZsEyA/s1600/barta71bd521.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><br /></a></div>
<span class="userContent">স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে সেক্স বা যৌন সম্পর্কের<br /> সঙ্গে সুস্বাস্থ্যের সম্পর্ক ওতপ্রোতভাবে জড়িত।<br /> <br /> ১) আপনার হার্টকে ভাল রাখতে পারে সেক্স।<span class="text_exposed_show"><br /> কামোদ্দীপনা ও অনুভূতি যতো বেশি জোরালো, তার হার্ট ততো বেশি সক্রিয় ও বলিষ্ঠ।<br /> <br /> ২) প্রোস্টেট ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিকে কমিয়ে দেয় শারীরিক সম্পর্ক।<br /> </span></span><br />
<span class="userContent"><span class="text_exposed_show"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjG6PALKxoKWTkgunFq37eBUW5BZTepweY5OIIawXys9xX7MjITpGWvMLJWlCTEZiVMf2EEL0Ih9SsMnXnhKyIRUXJ0SjxjHDV8mnGwa2aGxp-LWiTmx9dpEVnu8Slioya8YjbxVsZsEyA/s1600/barta71bd521.jpg" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjG6PALKxoKWTkgunFq37eBUW5BZTepweY5OIIawXys9xX7MjITpGWvMLJWlCTEZiVMf2EEL0Ih9SsMnXnhKyIRUXJ0SjxjHDV8mnGwa2aGxp-LWiTmx9dpEVnu8Slioya8YjbxVsZsEyA/s1600/barta71bd521.jpg" /></a> </span></span><br />
<span class="userContent"><span class="text_exposed_show"></span></span><br />
<a name='more'></a> ৩) কর্মস্থলে নিজেকে গুটিয়ে রাখার প্রবণতা থাকে না। আগের চেয়ে বেশি বহির্মুখী ভাবধারা প্রকাশ পায় সার্বিক আচরণে। সমস্যা সমাধানের দক্ষতা ও সৃজনশীলতা বাড়ে।<br />
<br />
৪) আপনাকে দেখে আরও তরুণ, সজীব ও প্রাণবন্ত মনে হবে।<br />
<br />
৫) স্বাস্থ্যসম্মত সেক্স মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।<br />
<br />
৬) মস্তিষ্ককে সজাগ ও সক্রিয় করে তোলে।<br />
<br /><a href="http://www.medicaladvicebd.com/"><b><span style="font-family: Georgia,"Times New Roman",serif;">http://www.medicaladvicebd.com/</span></b></a>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-17957358419503715052014-09-25T09:34:00.000-07:002015-06-03T03:23:42.445-07:00★★প্রথম মিলনে রক্তক্ষরন প্রসঙ্গেঃ ভুল ধারনা★★<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgtX1qzLz9Sj1zou1hkPKb4WqRJVgbJoboTalVeQaKO7xi8C-SrR99_9cZfQkldqjZ6jzS8CaseQ2qC3ScMMje_DWp_72nEbpWz3O69CHT48A3KGSEdvjXdrCQFw-tgvYBYvvoWe1bI7m0/s1600/10687165_1532770983601340_5745602315456738730_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgtX1qzLz9Sj1zou1hkPKb4WqRJVgbJoboTalVeQaKO7xi8C-SrR99_9cZfQkldqjZ6jzS8CaseQ2qC3ScMMje_DWp_72nEbpWz3O69CHT48A3KGSEdvjXdrCQFw-tgvYBYvvoWe1bI7m0/s1600/10687165_1532770983601340_5745602315456738730_n.jpg" /></a><span class="userContent">সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয় না। নারীর যৌনাঙ্গে সতীচ্ছেদ নামের
পর্দা ৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাধুলা করার সময় আপনা থেকেই
ফেটে যেতে পারে। তাই রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর সতীত্ব <span class="text_exposed_show">জড়িত নয়।<br /> <br />
আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা
না করার মানেই হলো সে অভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক
ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি..)</span></span><br />
<span style="font-size: large;"><span style="font-family: Georgia,"Times New Roman",serif;"><b><a class="rit-detail" href="http://www.medicaladvicebd.com/archives/482">বিস্তারিত</a></b></span></span>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-21890232767116164172014-09-25T09:18:00.001-07:002015-06-03T03:24:42.068-07:00জেনে নিন কিভাবে আপনার স্ত্রীকে গর্ভবতী করবেন।<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiCJW9gwy_9qcxhZc0CSrnGsmXaNEgnpfEo5-YmvFqhCgE4C2KiuU8mS2PMtTxYGBKeWvB59iX1uwgBb_7In773a4HuVdF8SnPZ-E451yTqPM5hiCWMCBCrXCdFIVnfuQGkj0wvgOTJ6_Y/s1600/image_79285_0.maternity-suites.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="213" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiCJW9gwy_9qcxhZc0CSrnGsmXaNEgnpfEo5-YmvFqhCgE4C2KiuU8mS2PMtTxYGBKeWvB59iX1uwgBb_7In773a4HuVdF8SnPZ-E451yTqPM5hiCWMCBCrXCdFIVnfuQGkj0wvgOTJ6_Y/s1600/image_79285_0.maternity-suites.jpg" width="320" /></a><span class="userContent">যদি কেউ আল্লাহর ইচ্ছায় সন্তান নিতে চায় এবং সহবাসের<br /> দ্বারা স্ত্রীর গর্ভে সন্তান জম্ম হোক কামনা করে, তাকে নিম্মোক্ত পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।<br /> <br /> * সহবাসের পর স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে কিছুক্ষণ চুপচাপ <span class="text_exposed_show">বুকের উপর নিজের ওজন স্ত্রীর<br /> শরীরে না দিয়ে শুয়ে থাকবে। যেন নিজের বীর্য স্ত্রীর রেহেমের শেষ<br /> প্রান্তে পৌঁছে যায় এবং পুরুষাঙ্গে সামান্যতম বীর্যও অবশিষ্ট না থাকে। এ বিষয়টিও<br /> খেয়াল রাখতে হবে যে, স্ত্রীর গুপ্তস্থানে পুরুষাঙ্গ কম্পিত অবস্থায়<br /> আছে কিনা? কোনো অবস্থায়তেই বাইরে বের করবে না । </span></span><br />
<a href="http://www.medicaladvicebd.com/archives/category/man-health"><span style="font-size: large;"><b>বিস্তারিত</b></span></a>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-15148809286766876382013-11-23T21:40:00.003-08:002013-11-23T21:40:29.919-08:00প্রশ্নঃ ব্রেস্ট বড় করার উপায় কি?<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjTAtJG3apPEnfce3s5nWSKS633ftyLCTv6HTQBo5-KRI84ilAGrNVHeLn2BI0SVoffNCUn_L5VaB1cb7sCrJ70ZH_snycBDE8wZFYkKWIOrkWdDKGsx9WQaU65Y79klyH29SpI54gQCz8/s1600/1422635_1432749786936794_1598648459_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjTAtJG3apPEnfce3s5nWSKS633ftyLCTv6HTQBo5-KRI84ilAGrNVHeLn2BI0SVoffNCUn_L5VaB1cb7sCrJ70ZH_snycBDE8wZFYkKWIOrkWdDKGsx9WQaU65Y79klyH29SpI54gQCz8/s320/1422635_1432749786936794_1598648459_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent"><br />
উত্তরঃ 1. নিয়মিতভাবে গোসল করার পুর্বে সরিষার তেল হালকা গরম করে অথবা
পিউর মধু হাতে নিয়ে ১০-১৫ মিনিট ম্যাসাজ করলেই মাস খানেক এর মধ্যে ফলাফল
পাবেন।<br /> <br /> 2. ব্রেস্ট বড় হয় ম্যাসাজ এর জন্য, ৩৪-৩৬ সাইজ হল পারফেক্<span class="text_exposed_show">ট সাইজ, অনেকেরই এর চেয়ে অনেক ছোট ।<br /> <br />
3. আসলে কোন পিল বা ক্রিম ব্যাবহার করলে ব্রেস্ট বড় হবে এমন ধারনা ভুল,
বরং এগুলোর অনেক সাইড ইফেক্ট রয়েছে। ব্রেস্ট ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে
ক্রিম ব্যাবহার করার ফলে।<br /> <br /> প্রশ্নঃ লিঙ্গ কতটা চওড়া হওয়া উচিত?</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> উত্তরঃ এ বিষয়টি নিয়ে বিশেষ কোনো গবেষণা হয়নি। ফলে লিঙ্গের পরিধি কতটা হলে স্বাভাবিক<br />
তা বলা হয়নি কোথাও। যেহেতু লিঙ্গের পরিধির মাপ সঠিক হয় না এবং লিঙ্গের
বিভিন্ন স্থানে এর মাপ বিভিন্ন রকম তাই এ নিয়ে যা কিছু বলা হয়েছে তা
বিশ্বাসযোগ্য নয়।<br /> <br /> প্রশ্নঃ যৌন-মিলনের সময় বীর্যপাত কেন হয় ?<br /> <br /> উত্তরঃ বীর্য থাকে লিঙ্গ থেকে অনেক দূরে দু'টি পৃথক<br /> আধারে। আমরা সবাই জানি যে, সুস্বাদু খাবার<br /> দেখলে আমাদের জিভ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে । কিন্তু কেন ? সবাই ধরে নেয়, আমাদের জিভের<br /> মধ্যে অনেকগুলো সূক্ষ্ম স্পর্শকাতর স্নায়ুতন্ত<br />
মিলিত হয়েছে। সুস্বাদু খাবার দেখলে সবার মধ্যে এক ধরনের আবেগের সঞ্চার হয়।
এই আবেগে কোমল স্নায়ুগুলোর ওপর চাপ পড়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করলে এক ধরনের
লালা রস জিভ থেকে ক্ষরন হয়, তাই ওভাবে জিভ দিয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে। লালা জাগার
সময় যে আবেগ সঞ্চার হয়, জিভের পানির আকারে তা না পড়ে গেলে স্নায়ুতন্ত
গুলোর জ্বালা কমে না, তাই লালসার তাড়নায় আমরাও কষ্ট পাই। অর্থাত্ জিভের
পানি হলো জিভের স্নায়ুর উত্তেজনার নিবৃত্তি। ঠিক তেমনি বীর্যপাতের ফলে জনন
তন্তের উত্তেজিত স্নায়ুতক্তের নিবৃত্তি। যতক্ষন না বীর্যপাত হচ্ছে ততক্ষন
কামোত্তেজনার নিবৃত্তি নেই ।<br /> <br /> {আমাদের পোষ্ট গুলো যদি আপনাদের সামান্য ভাল<br /> লেগে থাকে অথবা উপকারে এসে থাকে তাহলে পোষ্ট গুলোতে লাইক দিয়ে কমেন্টে অন্তত একটা “Thanks” জানাইয়েন।}Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com5tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-61584659083871433322013-10-11T09:03:00.003-07:002013-10-11T09:03:38.534-07:00স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পাবার উপায়<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNNwQm5SzAOlHXulpG0PJQjjZKIs5grk3ooZUZAxaX0cwYxN59lx6Pz7rAs_dMnZ10jzpfm7ynkltCavTjUnRDe4pYM2mW710qOBRSoCxWnXm18ZIiDlgvzrqkZ3-6b22ledwm4ufm7ds/s1600/1382068_1424773344401105_391916116_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiNNwQm5SzAOlHXulpG0PJQjjZKIs5grk3ooZUZAxaX0cwYxN59lx6Pz7rAs_dMnZ10jzpfm7ynkltCavTjUnRDe4pYM2mW710qOBRSoCxWnXm18ZIiDlgvzrqkZ3-6b22ledwm4ufm7ds/s320/1382068_1424773344401105_391916116_n.jpg" width="281" /></a></div>
<span class="userContent">১. ঘুমাতে যাবার আগে প্রস্রাব করে নিন। যদিও এটি স্বপ্নদোষের চিকিৎসা নয় - তবে এটি স্বপ্নদোষের চাপকমাতে শরীরকে সাহায্য করে।<br /> ২. ঘুমাতে যাবার আগে এককাপ ঋষি পাতা (Sage Leave<br /> s - google এ সার্চকরে দেখতে <span class="text_exposed_show">পারেন। হয়তো আপনার অঞ্চলে এটি ভিন্ন নামে পরিচিত) 'র চা পান করলে অতিরিক্ত হস্তমৈথুন জনিত স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে পারেন।<br /> ৩. অশ্বগন<br />
্ধা (Withaniasomnif era) স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যায় উপকার সহ সর্বপোরী
যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি, হরমোন ব্যালেন্স এবংহস্তমৈথুনের ফলে দুর্বল হয়ে
যাওয়া পেশীশক্তি ফিরে পাওয়া ও ভিতরগত ছোট-খাট ইনজুরি সারিয়ে তুলতে পারে।<br /> ৪. ঘুমানোর আগে অতিরিক্ত পানি পান করবেন না। যদি সামান্য পরিমান প্রস্রাবের লক্ষনও থাকেবিছানায় যাবারআগে প্রস্রাব করে নিন।<br /> ৫. রাতের খাবার খাওয়ার পর-পরই ঘুমাতে যাবেন না। কিছুক্ষন হাটা-হাটি করুন।<br /> <br /> ৬. প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা অথবা মিছরী খাবার অভ্যাস করুন।</span></span><br />
<a name='more'></a><br />
৭. পবিত্র কোরআনের ৩০ নাম্বার পারার "সুরা তারিক" পড়ে শয়ন করুন। হালকা
জিকির এবং অন্যান্য দোয়া পড়ে ঘুমাতে গেলে আল্লাহর রহমতে স্বপ্নদোষ থেকে
মুক্তি পেতে পারেন।<br /> <br /> •|• পেজে লাইক না দিলে আপনি আর আমাদের পোস্ট দেখতে পাবেননা। তাই প্রতিদিন নিয়মিত পোস্ট দেখতে লাইক দিয়ে পেজে একটিভ থাকুন •|•Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-46609557744726131762013-10-11T08:54:00.000-07:002013-10-11T08:54:47.854-07:00যৌন ইনফেকশন<span class="userContent">সাধারণত যৌন ইনফেকশনের জন্য যৌন সংসর্গ দায়ী।
মুখে ও যৌনাঙ্গে শরীরের স্পর্শকাতর কোথাও যৌন সংক্রামক ব্যাধি থেকে থাকলে
তা অপরকে আক্রান্ত করে থাকে সাধারণত পাঁচটি যৌন অসুখ পৃথিবীতে দেখতে পাওয়া
যায়। এর মধ্যে সিফিলিস এবং গনোরিয়া প্রধান। এ ছাড়াও স্য<span class="text_exposed_show">াক্রয়েড,
লিম্ফগ্রানোলোমা বেনেরাস এবং গ্রানোলোমা ইনজিনুয়াল অপর কিছু যৌনরোগ।
নারীদের যৌন সংক্রামক রোগ হয় সাধারণত বহুগামিতার ফলে। অপরদিকে সমকামিতা এবং
পতিতা সহবাসের জন্য পুরুষের যৌন সংক্রামক রোগ হতে পরে। নারী পুরুষ উভয়ের
জন্য যৌন সংক্রামক রোগ যৌন জীবনের জন্য খুব ঝুঁকিপূর্ণ । নারী স্বাস্থ্যের
ব্যাপারে আলোচনায় যৌন সংক্রামক নানা বিষয়ে আলোচনা করা উচিত।<br /> <br /> যৌন সমস্যার চিহ্ন এবং উপসর্গ<br /> যোনিতে বা ভালভাতে র্যাস<br /> পায়ুর কাছাকাছি র্যাস<br /> কুচকিতে র্যাস<br /> নারীর স্তনে জ্বালাপোড়া<br /> ঝিমুনি ভাব<br /> যোনির মাথায় ঘামাচির মতো দানা<br /> যৌনমিলনে ব্যথা<br /> যোনির অস্বাভাবিক সমস্যা<br /> <br /> শরীরের অন্যান্য চিহ্ন এবং উপসর্গ-<br /> দ্রুত চুল হারানো<br /> চোখের ইনফেকশন<br /> পুঞ্জ পুঞ্জ মাথা ব্যথা<br /> ঠোঁটের র্যাস<br /> শরীরের অন্যান্য স্থানে র্যাস<br /> চামড়ায় ফুসকুড়ি<br /> হাতে এবং হাতের আঙ্গুলের র্যাস<br /> <br /> হাইজিন নির্দেশনা-<br /> ১. প্রতি দিন নিয়মিত যৌনাঙ্গ ধোয়<br /> ২. সুতির অন্তর্বাস পরা<br /> ৩. রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে যৌনাঙ্গ ধোয়া<br /> ৪. পায়ু সামনের দিক থেকে পেছনের দিকে ধোয়া<br /> ৫. প্রতিদিন অন্তর্বাস পরিবর্তন করা<br /> ৬. যৌনসঙ্গীর ইনফেকশন আছে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া<br /> ৭. যৌনমিলনের আগে অবশ্যই পুরুষকে কনডম ব্যবহার করতে বলা<br /> ৮. যৌনমিলনের আগে এবং পরে নারীর যৌনাঙ্গ ধুয়ে পেলা<br /> ৯. যৌনমিলনের পরে মূত্র ত্যাগ করা<br /> ১০ নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা<br /> ১১. যৌন আচরণ যেন অবাধ না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা<br /> ১২. যৌনসঙ্গী বা সঙ্গিনীর ডাক্তারী পরীক্ষা করানো<br /> <br /> সূত্রঃ প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ফিরোজ</span></span>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-31731266560625465072013-10-11T08:51:00.001-07:002013-10-11T08:51:38.366-07:00যৌনতার জানা-অজানা নানা বিষয়<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-lflVKnzMxcyeEbx6YdLQ-DwHh-q3SYxfHhTHu66camDYgJtpYCEnrIBvuKVZccdjKbR-ZUxAtE-r_2Qyr4gLPox0HMaydqVlnyYacEjBjMu21fGV5fqQvBnSwtY00GAtwfs2dZIB8pM/s1600/1394053_1424904384388001_924923622_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="207" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-lflVKnzMxcyeEbx6YdLQ-DwHh-q3SYxfHhTHu66camDYgJtpYCEnrIBvuKVZccdjKbR-ZUxAtE-r_2Qyr4gLPox0HMaydqVlnyYacEjBjMu21fGV5fqQvBnSwtY00GAtwfs2dZIB8pM/s320/1394053_1424904384388001_924923622_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">প্রশ্ন: জোলোফট এবং ভায়াগ্রা ব্যবহারে কি যৌন ক্ষমতা বাড়তে পারে?<br /> <br />
উত্তর: অধিকাংশ ক্ষেত্রে জোলোফট ব্যবহৃত হয় ভারী মাত্রার ডিপ্রেশনের ওষুধ
হিসেবে। এটা মানসিক চাপ বা স্ট্রেসকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। তবে এর যৌন
ক্ষমতা<span class="text_exposed_show"> বৃদ্ধির কোনো ভূমিকা নেই। তবে
ভায়াগ্রা যৌন ক্ষমতা বাড়াতে পারে। কিন্তু্তু এটি ব্যবহারের কিছু শর্ত আছে।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটি নেতিয়ে পড়া যৌনাঙ্গকে মোটামুটি সবল করে তাকে
যৌনমিলনের জন্য উপযুক্ত করে তোলে।<br /> প্রশ্নঃ আমার যোনির ভেতরে যৌনমিলনের পরে তীব্র ব্যথার সৃষ্টি হয়। আমি জানি না এর কারণ কি? এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ চাই।<br />
উত্তর: যোনির ভেতরে কোনো টিসু ছিড়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে এরকম সমস্যা হতে
পারে। তবে আমার মনে হয় এর জন্য উপযুক্ত চিকিৎসা গ্রহণ একান্তই প্রয়োজন।</span></span><br />
<a name='more'></a><br />
প্রশ্নঃ আমার বয়স ২৮ বছর। আমার বিয়ে হয়েছে গত দু’বছর। আমি কিজেল ব্যায়ামের
সাথে পরিচিত। ইদানীং আমি যৌনমিলনে দীর্ঘস্থায়ী চরমপুলক অনুভব করি না। এর
কারণ কি? আমি আপাতত কোনো ওষুধ গ্রহণ করছি না।<br /> উত্তরঃ চরমপুলকের
ব্যাপারে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। আসলে চরমপুলক একটা
মানসিক অনুভূতির ব্যাপার। এ ব্যাপরে মানসিক একটা প্রশান্তি রাখা দরকার।
আপনি যদি মনে করেন আপনার চরমপুলক তীব্র হয় না তাহলে আপনাকে দু’একটি
মেডিকেশনের ব্যাপারে উৎসাহী হতে হবে। তবে কিজেল ব্যায়াম কিন্তু এক্ষেত্রে
উপকারী।<br /> প্রশ্নঃ গত চার মাস পূর্বে আমার স্ত্রীর সাথে আমি জন্মনিরোধক
ছাড়া যৌনমিলন ঘটিয়েছি। আমার স্ত্রীর বয়স ৪৭ বছর। তার এখন মেনোপজ চলছে। আমি
কি ধরে নিতে পারি এতে করে তার গর্ভাবস্থা হতে পারে?<br /> উত্তরঃ মেনোপজের
পরেও কিন্তু্তু নারীদের গর্ভবতী হয়ে পড়ার সম্ভাবনা একেবারে কমে যায় না।
আপনার ক্ষেত্রে আপনার স্ত্রীর গর্ভাবস্থার ঝুঁকি কিছুটা রয়েছে।
গাইনোকলজিস্ট এ ব্যাপারে আপনাদের আরো বেশি সাহায্য করতে পারবেন বলে মনে
করি।<br /> প্রশ্নঃ মেনোপজ কতদিন স্থায়ী হয়?<br /> উত্তরঃ এটা উপসর্গের ওপর নির্ভর করে। কারো কারো ক্ষেত্রে দু’চার মাস কারো কারো ক্ষেত্রে দু’চার বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।<br /> প্রশ্নঃ মেনোপজের উপসর্গগুলো কি কি?<br />
উত্তরঃ মেনোপজ শুরু হবার পূর্বে কিছু কিছু উপসর্গ লক্ষণীয় হতে পারে। আবার
অনেক নারীদের ক্ষেত্রে প্রাক মেনোপজ উপসর্গ পরিলক্ষিত হয় না। বিশেষ করে
মেনোপজকালীন সময় রাতে অতিরিক্ত গরম লাগা একটি সাধারণ উপসর্গ। তবে এছাড়াও
মেনোপজ শুরুর পূর্বে কয়েকটি সাধারণ উপসর্গ দেখা দেয় যেমন-<br /> <br /> মানিসক চাপ<br /> ঘুমের ব্যাঘাত<br /> শারীরিক এলার্জি সমস্যার বৃদ্ধি<br /> বিষণ্নতা বা ডিপ্রেশন<br /> মুড ডিসঅর্ডার<br /> অন্যান্য ডাক্তারি সমস্যা।<br /> <br /> প্রশ্নঃ আমার মত্র ত্যাগের সময় তলপেটে ব্যথা করে। এটা গত কিছুদিন যাবত বেড়ে গেছে। আমি কি করলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাবো?<br /> <br />
উত্তরঃ মত্র ত্যাগের সময় তলপেটে ব্যথার বিভিন্ন কারণের মধ্যে প্রধান হলো
কিডনির ইনফেকশন। তবে এছাড়াও ব্লাডার মত্রথলির সমস্যার জন্য এরকম পরিস্থিতির
সৃষ্টি হতে পারে।<br /> প্রশ্নঃ আমি ট্যাম্পুন ব্যবহার করি। ইদানীং লক্ষ্য
করছি আমার মত্র সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। এটা হলো আমার মত্র ত্যাগের সময়
জ্বালাপোড়ার সৃষ্টি হয়। এটার কারণ কি? আমি কি ট্যাম্পুন ব্যবহার বন্ধ করে
দেবো?<br /> উত্তরঃ ট্যাম্পুন ব্যবহারের জন্য এই সমস্যা হচ্ছে বলে মনে হয় না।
তবে মত্র ত্যাগের সময় জ্বালাপোড়ার কারণ কোনো প্রকার ইনফেকশন হতে পারে।
আপনার উচিত হবে গাইনোকলজিস্টের পরামর্শ গ্রহণ করা।<br /> প্রশ্নঃ আমার ইউরিনারী ব্লাডার সার্জারি হয়েছে গত ছ’মাস। আমার সমস্যা হলো আমি প্রস্রাবের সময় মৃদু ব্যথা অনুভব করি এর কারণ কি?<br />
উত্তরঃ এই জাতীয় অপারেশন বা সার্জারির পর সামান্য ব্যথা বেশ কিছুদিন থেকে
যেতে পারে। সেজন্য উদ্বিগ্ন হবার কোনো কারণ নেই। তবে আপনার ডাক্তারের দেয়া
মেডিকেশনের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন এবং যে কোনো প্রকার নতুন উপসর্গ দেখা দিলে
সাথে সাথে তার পরামর্শ নিন।<br /> প্রশ্নঃ ব্লাডার ইনফেকশন হলে একমাত্র অপারেশনই কি উপযুক্ত চিকিৎসা?<br />
উত্তরঃ এটা আক্রান্ত ব্যক্তির বয়সের ওপর নির্ভর করে। অনেক ক্ষেত্রে এই
ইনফেকশন ওষুধের সাহায্যেই সেরে যায়। আবার অনেক সময় সার্জারি জরুরি হয়ে পড়ে।<br /> প্রশ্নঃ সিসটোমেট্রোগ্রাম কি?<br />
উত্তরঃ সিসটোমেট্রোগ্রাম হলো মত্রথলির চাপ প্রবাহকে নিয়ন্ত্রিত করার একটি
বিশেষ যন্ত্র। সিসটোমেট্রোগ্রাম মত্র থলির সার্জারির ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।<br /> প্রশ্নঃ মত্র সমস্যার জন্য কি কি ব্যবস্থা গ্রহণ বিশেষভাবে জরুরি?<br /> উত্তর: কি কি সমস্যা হচ্ছে তার ওপর ব্যবস্থার মাত্রা নির্ধারিত হবে। নানা ধরনের মত্র সমস্যার জন্য প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন ডায়Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-28527665903122616242013-10-09T06:02:00.001-07:002013-10-09T06:02:10.982-07:00যৌন মিলনের বাসনা কমে যাওয়ার লক্ষণ ও উপসর্গ <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj6ks0Gh8vukw_2v4pKAJSi7QTDHZRf1QCvNljpkbBldvHIMun5GJ_ZEgKrLfMF7WRQ5yadwi8NmmaTUrtiCCr4lvQGAiHM6Q5HR9gUXGnNz8Eszc9Zvr9I5lrByIr3zGBGMKWgOY6fh6E/s1600/shan_roy_cuet_1284334701_2-sex-starved-marriage-2.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="212" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj6ks0Gh8vukw_2v4pKAJSi7QTDHZRf1QCvNljpkbBldvHIMun5GJ_ZEgKrLfMF7WRQ5yadwi8NmmaTUrtiCCr4lvQGAiHM6Q5HR9gUXGnNz8Eszc9Zvr9I5lrByIr3zGBGMKWgOY6fh6E/s320/shan_roy_cuet_1284334701_2-sex-starved-marriage-2.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">১. দুই মাসেরও অধিক সময় যাবৎ যৌন ক্রিয়ার প্রতি কোন আগ্রহ অনুভব না করা।<br /> <br /> ২. যৌন মিলন এড়িয়ে যাওয়া, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌন মিলনের বাসনা অত্যন্ত কম অনুভব করা, কিংবা যৌন মিলনের প্রতি দু:শ্চিন্তা বা <span class="text_exposed_show">উ<br /> দ্বেগ থাকা।<br /> <br /> ৩. কখনও কখনও আগেই বীর্যপাত ঘটা, যৌনমিলনের সময় ব্যথা হওয়া, ধ্বজভঙ্গ বা অক্ষমতা কিংবা তীব্র যৌন সুখ পেতে অক্ষমতা। কী করা উচিত :<br /> <br />
১. আপনার যৌন জীবন নিয়ে বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা করে দেখুন - ভিন্ন স্হানে
যৌন মিলনে লিপ্ত হন, ভিন্ন অবস্হানে বা পজিশনে যৌনমিলন করুন, এবং একই সময়ে
যৌন মিলনে লিপ্ত না হয়ে বরং বিভিন্ন সময়ে যৌন মিলনে লিপ্ত হোন।<br /> <br /> ২.
যদি আপনার মধ্যে উদ্বেগ থাকে যে আপনি ঠিক মতো যৌন মিলনে সক্রিয় হয়ে উঠতে
পারবেন কি না সেক্ষেত্রে সেটা আপনার সঙ্গীর সাথে আলাপ করুন, তবে যৌন মিলনের
সময় এ কাজটি না করে আগে করবেন।<br /> <br /> ৩. আপনাকে কোন বিষয়গুলো যৌনভাবে সক্রিয় করে তোলে সে বিষয়ে আপনার সঙ্গীর সাথে আলাপ করুন।<br /> <br />
৪. যৌন উদ্দীপক বই পত্র পড়ুন, যৌন উদ্দীপক ছবিও দেখতে পারেন, কিংবা যৌন
বিষয়ক কল্পনাতেও নিজেকে নিয়োজিত করে দেখতে পারেন - অবশ্য যদি এগুলো আপনাকে
আকর্ষিত করে তবেই।<br /> <br /> কখন ডাক্তার দেখাবেন :<br /> <br /> ১. যদি যৌন মিলনের আগ্রহ কমে যাওয়ায় আপনার জীবন সঙ্গীর সাথে ঝামেলা বা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়।<br /> <br /> ২. যদি আপনার মধ্যে ধ্বজভঙ্গ বা এ সংক্রান্ত অক্ষমতার জন্ম নেয়, কিংবা যদি যৌন মিলনের সময় যৌনাঙ্গে ব্যথা হয়।<br /> <br /> ৩. নিজে নিজে যৌন উদ্দীপ্ত হতে অক্ষম হলে, হয়তো আপনার কোন রোগ হয়েছে<br /> <br /> ৪. যদি আপনার মনে হয় কোন ওষুধ সেবনের কারণে আপনার এই দশা হয়েছে<br /> <br /> ৫. যদি এই কারণে আপনি বিষণí এবং বিষাদময় হয়ে ওঠেন।<br /> <br /> কীভাবে প্রতিরোধ করবেন :<br /> <br /> ১. স্ট্রেস বা চাপ কমাবার লক্ষ্যে যা কিছু করা প্রয়োজন করুন।<br /> <br /> ২. নিয়মিত ব্যায়াম চর্চা করুন এবং ভালো খাবার খান; এবং প্রচুর পরিমাণে ঘুমান।<br /> ৩. আপনার জীবন সঙ্গীকে যথেষ্ট সময়দিন অর্থাৎ তার সাথে যথেষ্ট সময় অতিবাহন করুন।<br /> <br /> ৪. আপনাদের সম্পর্কের মাঝে কোন সমস্যা তৈরি হবার আগেই সমাধানের পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।</span></span>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-2444660428889795952013-10-09T05:59:00.000-07:002013-10-09T05:59:04.380-07:00•|• স্ত্রীকে দ্রুত তৃপ্তির উপায় •|•<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiM6yqNbmmXnsXrNPpS8l9MBduEIkJ6ICWjMWB9wM0zmIcp03Bs43yiwSlllDaNQq70N0LuRMlM_i9liL4466GFsixz4mA6yi3xvvZrRRopEvaPvR1lqoyW4ZWStHkK384k1Uh4-RXJm_g/s1600/306266_493644600702747_1053395782_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiM6yqNbmmXnsXrNPpS8l9MBduEIkJ6ICWjMWB9wM0zmIcp03Bs43yiwSlllDaNQq70N0LuRMlM_i9liL4466GFsixz4mA6yi3xvvZrRRopEvaPvR1lqoyW4ZWStHkK384k1Uh4-RXJm_g/s320/306266_493644600702747_1053395782_n.jpg" width="222" /></a></div>
<span class="userContent">1। গালে ঠোঁটে ঘন ঘন চুম্বন করা।<br /> ২। স্ত্রীর ঊরুদেশ জোরে জোরে মৈথুনের আগে ঘর্ষণ করা।<br /> ৩। সম্ভোগের আগে যোনিদেশ, ভগাঙ্কুর কামাদ্রি আলতো ভাবে ঘর্ষণ করা।<br /> ৪। ভগাঙ্কুর মর্দন।<span class="text_exposed_show"><br /> ৫। মৈথুনকালে স্তন মর্দ্দন।<br /> ৬। সহাবাসের<br /> আগে যদি পুরুষাঙ্গের আগায় খুব সামান্য পরিমাণ কর্পূর লাগানো হয় তবে স্ত্রী দ্রুত<br /> তৃপ্তি লাভ ক’রে থাকে।<br /> তবে কর্পূর যেন বেশি না হয়, তাতে স্ত্রী যোনি ও পুরুষাঙ্গ জ্বলন<br /> অনুভূত হ’তে পারে।</span></span>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com1tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-1756566254061828782013-10-09T05:54:00.001-07:002013-10-09T05:54:07.948-07:00♣♣ দাম্পত্য জীবণে সুখী হবার এক্সক্লুসিভ টিপস ♣♣<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjXt0QnfZHLvdLTHoSLBVXQAy5EQhpqfpvPBSt0Y-l6qGgvSjoU0QnT0uYIU0mJ1bf2dqx-CzunPk13RSyl5dqGa9vXOqa7_NYQPzlj3hZdxSIGId8hjcRsNaLODdLnzwQ6cOLj9dpoFdc/s1600/75592_489939157739958_1366130622_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjXt0QnfZHLvdLTHoSLBVXQAy5EQhpqfpvPBSt0Y-l6qGgvSjoU0QnT0uYIU0mJ1bf2dqx-CzunPk13RSyl5dqGa9vXOqa7_NYQPzlj3hZdxSIGId8hjcRsNaLODdLnzwQ6cOLj9dpoFdc/s320/75592_489939157739958_1366130622_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">দৈনন্দিন জীবনে নর-নারীর সম্বন্ধ দাম্পত্য জীবনকে সুন্দর মধুময় করে তোলবার একটি প্রধান<br /> উপায়। এবার সে সম্বন্ধেই সুন্দর ও সুষ্ঠ আলোচনা করব। দুটি তরুণ-তরুণীকে জীবন সংগ্রামের অজস্র সুখ, দুঃখ,<span class="text_exposed_show"><br /> হাসি এবং কান্নার মধ্য দিয়ে ভারসাম্য রেখে চলবার উপযুক্ত করে দেখবার জন্যেই এই নিবিড়<br /> বন্ধনে বেঁধে দেবার প্রথা- যার নাম বিয়ে। এমন একদল লোক আছেন যাঁরা মনে প্রাণে বিশ্বাস<br /> করেন যে যৌন মিলনের ছাড়পত্রই হচ্ছে বিয়ে। এখানে আমি তাঁদের উদ্দেশ্য করে বলছি-<br /> তাঁরা জীবনের স্বকীয়তাকে প্রথম দৃষ্টি থেকেই ভুল ভাবে দেখতে শুরু করেছেন।<br /> বিবাহিত ধর্মপত্নী মানে যে কেবলমাত্র যৌন জীবনের দাম্পত্য সঙ্গী তা নয়।সেটা এখানে আমি বেশ বড় করে তুলতে চাই।<br /> পুরুষের এক মধুর আচরণ বন্ধন প্রথারুপেই এই বিয়ে স্বীকৃতি ও বিশ্লেষিত হয়ে এসেছে। বিয়ের<br /> প্রধান নির্দেশ এবং আসল বিষয় হল স্বামী-স্ত্রীর পারস্পরিক স্নেহ, প্রেম, ভালোবাসা, সুখ-দুঃখ, হাসি- কান্না, দায়িত্ব-কর্তব্য, অধিকার প্রভৃতি। যাবতীয় উপলব্ধিকে এক ও অভিন্ন করে মিলিয়ে দিয়ে একত্রিত অনুভুতিতে প্রতিষ্ঠা করা।<br /> অনেকে হয়তো মনে করতে পারে যে এর সব একটা ঘোর অবিচার। একজন নারীর একজন পুরুষকে এবং একজন পুরুষের একজন নারীকে এক বছর ভালো লাগতে পারে। </span></span><br />
<a name='more'></a>কিন্তু তার পরেই আসে একঘেয়েমী,<br /> অসাড়তা এবং আনন্দহীনতা। এতে যে যৌন<br /> জীবনকে দুঃখ-কষ্টে ভরিয়ে তোলে।<br /> কিন্তু প্রাচীন ঋষিরা অনেক ভেবেই চিন্তেই এ<br /> রীতির প্রচলন করেছিলেন। আমিত্ব, আত্ম সংযম কঠোর<br /> সাধনা ও একাগ্রতা, বিপুল ধৈর্য ও অধ্যবসায়<br /> দ্বারা যৌন সম্পর্কের অনেক উর্দ্ধে বিবাহিত<br /> জীবনকে একটি শাশ্বত স্থায়িত্বের ও নিড়ত্বের<br /> গন্ডিতে মানতে হবে। সংস্কৃত<br /> শাস্ত্রে স্ত্রীকে মাতা, সখী,<br /> দাসী এবং বেশ্যা রুপে যে বর্ণনা করা তা এক বিন্দু<br /> অতিরঞ্জিত নয়।<br /> স্নেহ এবং অধিকারে স্ত্রী হবে মাতার সমান।<br /> দৈনন্দিন জীবনে, অসংখ্য সংঘাতের দুর্বিপাক<br /> থেকে স্বামীকে কিছুটা আড়াল করবার<br /> জন্যে স্বামীর সঙ্গে সঙ্গে থেকে সে হবে সখী।<br /> স্বামীর কর্মকেই নিজের জীবনের সঙ্গে খাপ<br /> খাইয়ে নেবার জন্যে সে হবে শিষ্যা বা সহধর্মিনী।<br /> স্বামীর নিপুণ সেবার ভার সে নিজ<br /> হাতে তুলে নেবে, সে হবে দাসী।<br /> স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্কে সে যখন মেতে উঠবে তখন<br /> হবে বেশ্যা এটার মধ্যে অত্যুক্তি কিছুই নেই। দাম্পত্য<br /> জীবনে এটা প্রত্যেক নারীর কর্তব্য।<br /> পুরুষ স্বাভবতঃই বহুকামী। একঘেয়েমী সে কোনও দিনই<br /> সহ্য করতে পারে না। একঘেয়েমী দূর<br /> করে তাকে নানারূপ পন্থায়, দাম্পত্য জীবনকে মধুময়<br /> করে তুলতে হয়। সব সময়ই ভাবতে হবে দু’জনে যেন<br /> দুটি নবীন প্রেমিক আর প্রেমিকা। দু’জনের কথার<br /> মাঝে ফুটে উঠবে নূতন প্রেমিক-প্রেমিকার কথার সুর।<br /> আমাদের দাম্পত্য জীবন নিরানন্দ একঘেয়ে।<br /> অপ্রীতি ও নানা মনোমালিন্যের কেন্দ্রে পরিণত হয়<br /> অনেক ক্ষেত্রেই প্রকৃত শিক্ষার অভাবে। আর দাম্পত্য<br /> জীবন সুখময় করে তোলবার উপায় না জানবার জন্যে।<br /> বহু দাম্পত্য জীবন নারীর জন্যে সুখী হ’তে পারে না।<br /> পৃথিবীর বুকে সুখী দম্পতির সংখ্যা দিনের পর দিন<br /> কমেই আসছে। এর ফলে বিয়ের আগ্রহের অভাব আজকাল<br /> বড়ই স্পষ্ট হয়ে দেখা দিচ্ছে।<br /> দাম্পত্য জীবনের গোড়া দিকে আগ্রহের অভাব<br /> থাকে না। এ কথা বুঝিয়ে না বললেও চলবে। তখন<br /> দেখা যায় যে দু’জনের গভীর অনুরাগ অপরীসিম<br /> নিবিড়তা। কিন্তু যতই দিন যায় ততই যেন<br /> তা মিলিয়ে যায়।<br /> অনুরাগ তখন পরিণত হয় বিরাগে। দাম্পত্য<br /> জীবনে ঘনিয়ে আসে তখন কলহ বিবাদ, মনোমালিন্য<br /> গতানুগতিকতা। এমন নারী অবশ্য পুরুষের ঘাড়ে সব<br /> দোষ চাপিয়ে নিশ্চিন্ত হবার প্রয়াস পায়।<br /> কিন্তু সত্যি কি তাই?<br /> এটা কিন্তু নিরপেক্ষ মনোভাবের পরিচায়ক নয়।<br /> বহু দাম্পত্য জীবন নারীর জন্যে সুখী হতে পারে না।<br /> আবার বহু দাম্পত্য জীবন অসুখী হয় পুরুষের জন্য। অবশ্য<br /> এসবের জন্যেই দায়ী আমাদের শিক্ষা। দাম্পত্য<br /> জীবনকে সুখী করে তোলার শিক্ষা আমাদের দেশের<br /> ছেলে-মেয়েরা তাদের পিতা-মাতাদের কাছ<br /> থেকে পায় না। বড় হয়ে তারা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই<br /> যথেষ্ট জ্ঞান লাভ করে বটে কিন্তু এই যৌন জীবন<br /> সম্বন্ধে থাকে সম্পূর্ণ অজ্ঞ। এটা মনে রাখা উচিত<br /> যে একদিন জোর করে দাম্পত্য জীবনের বোঝা তরুণ-<br /> তরুণীদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিলে প্রথম কিছুদিন<br /> তারা এর অপব্যবহার করবে। তারপর একদিন সব কিছুর<br /> প্রতি বীতশ্রদ্ধ হ’য়ে পড়বে।<br /> প্রথমতঃ পুরুষের কথা ধরা যাব। পুরুষ অত্যন্ত<br /> স্বার্থপর। তারা ভুলে যায় যে নারীরও ব্যক্তিত্ব<br /> বলে একটা জিনিস আছে। তারা সব সময় নারীর উপর<br /> অধিকার এবং প্রভুত্বে দাবী ঘটায়। পান থেকে চুন<br /> খসালেই তার মনে অহেতুক ক্ষোভের সঞ্চার হয়।<br /> নারী যে দাসী নয়-<br /> জীবনসঙ্গিনী এটা মনে রাখা প্রত্যেক পুরুষের<br /> কর্তব্য। সহৃদয়তা এবং পরস্পরের<br /> প্রতি সহানুভুতি সম্পন্ন হওয়াই সবচেয়ে বড় সাধনা।<br /> তারপর নারীর কথা।<br /> এমন অনেক নারী আছে, যারা গৃহকর্ম পূজার্চনা,<br /> শ্বশুর-শাশুড়ীর সেবা ও দৈনন্দিন কার্যাবলীর<br /> প্রতি ব্যস্ত। আর তাদের সে ব্যস্ততাও অত্যধিক। এই<br /> বিভিন্ন কার্যাবলীর মধ্যে তাদের অধিকাংশ সময়<br /> কাটে। তারা হয়ত গৃহিণী পতে পারে কিন্তু স্বামীর<br /> মনতুষ্টি বিধানে অক্ষম। শারিরীক ও মানসিক মিলন<br /> থাকা সত্বেও যৌন ব্যপারে দু’জনের মধ্যে অনেক সময়<br /> গরমিল দেখা যায়।<br /> স্ত্রীর ব্যবহারে হয়ত স্বামী আনন্দিত ও গর্বিত।<br /> কিন্তু তার যৌন জীবনে সে স্ত্রী সাহচর্য্যে বঞ্চিত।<br /> সব নারীরই যে সমান যৌন প্রাবল্য<br /> থাকবে তা বলছি না। কিন্তু গোটা দাম্পত্য<br /> রতি পর্যায়ের প্রাধান্যকেও অস্বীকার করা যায়<br /> না।<br /> পতির কর্তব্য<br /> ১। স্ত্রীকে মিত্র ভেবে তার সঙ্গে মিত্রবৎ আচরণ<br /> করবে।<br /> ২। স্ত্রী যেন আপনাকে তার একমাত্র নির্ভরস্থল<br /> বলে মনে করতে পারে।<br /> ৩। পত্নী যদি পতির চেয়ে সুন্দর না হয়,<br /> তথাপি তাকে ঘৃণা বা উপেক্ষা করা উচিত নয়।<br /> ভালোবেসে তাকে আপন করে নেওয়াই কর্ত্তব্য।<br /> ৪। পত্নীর কাছে কোন কথা গোপন করা উচিত নয়।<br /> নিজের যা কিছু দোষগুণ খুলে বলা উচিত।<br /> ৫। কখনও পত্নীর সঙ্গে নির্লজ্জের মত ব্যবহার<br /> করা উচিত নয়।<br /> ৬। পত্নীর কাছে সর্বদা নিজের গাম্ভীর্য্য বজায়<br /> রাখা অনুচিত।<br /> ৭। সর্বদা সুমধুর ভাষায় তাকে আকর্ষণ<br /> করে নেওয়া উচিত।<br /> ৮। পত্নীর সামনে কোনও পরস্ত্রীর<br /> সঙ্গে মেলামেশা বা তার গুণগান করা উচিত নয়-<br /> তাতে তার মনে দুঃখ বা হিংসার ভাব<br /> জাগতে পারে।<br /> ৯। পত্নী সাজসজ্জা করলে তার গুণগান করা পতির<br /> কর্ত্তব্য।<br /> ১০। পত্নী কোনও ভাল রান্না করে খেতে দিলে তার<br /> প্রশংসা করা উচিত।<br /> ১১। পত্নীর কোনও<br /> দোষত্রুটি থাকলে তা বুঝিয়ে বলা উচিত।<br /> তাকে সেগুলি শুধরে নেবার জন্য উপদেশ দেওয়া উচিত।<br /> জোর জবরদস্তি দ্বারা কখনও তাকে সংশোধন<br /> করা যায় না তা মতে রাখা কর্ত্তব্য।<br /> স্ত্রীর কর্তব্য<br /> ১। পতিকে সব সময় প্রেমিক বা নিজের<br /> সাথী বলে ভাবা উচিত। তার সঙ্গে সেই রকম ব্যবহার<br /> দ্বারা তুষ্ট করা সাধ্বী স্ত্রীর অবশ্য কর্তব্য।<br /> ২। কোন রোগব্যাধি হলে তা গোপন না করে পতির<br /> কাছে খোলাখুলি ভাবে বলা উচিত।<br /> ৩। পতিনিন্দা শোনা উচিত নয়- কারণ তাতে নৈতিক<br /> অধঃপতন ঘটতে পারে।<br /> ৪। বেশি খরচ পত্র করা বা পতির চেয়ে বেশি খরচ<br /> করে চালবাজী করা উচিত নয়।<br /> ৫। পতি বাইরে থেকে ফিরলে তার প্রতি যথোচিত<br /> সম্মান ও প্রীতি প্রদর্শন করা উচিত।<br /> ৬। পতির সব জিনিসপত্র সব সময় ঠিকমত হাতের<br /> কাছে এগিয়ে দেওয়া উচিত।<br /> ৭। নারীর সব সময় মন ভার করে থাকা উচিত নয়।<br /> এতে পতি ও পত্নীর আন্তরিকতার অভাব ঘটে।<br /> ৮। সহনশীলতা নারীর শ্রেষ্ঠ গুণ- এটি প্রত্যেক<br /> নারী মনে রাখা উচিত।<br /> ৯। পতির সঙ্গে সব সময় মধুর ব্যবহার করা পত্নীর অবশ্য<br /> কর্ত্তব্য।<br /> ১০। স্বামীকে কখনও কটু বাক্য বলা বা তার<br /> সঙ্গে ঝগড়া করা নারীর উচিত নয়।<br /> ১১। পতির নিত্যব্যবহার্য্য যে সব বস্তু-যেমন কাপড়,<br /> ছাতা, জুতো, বইপত্র এ সবের প্রতি সজাগ<br /> দৃষ্টি রাখা বুদ্ধিমতী নারী মাত্রেরই কর্ত্তব্য।<br /> ১২। সংসারের খরচ পত্রের হিসেব রাখা প্রত্যেক<br /> পত্নীর অবশ্য কর্ত্তব্য। আয় বুঝে ব্যয় করবে।<br /> ১৩। কোনও প্রদর্শণী বা উৎসব আনন্দে পতির<br /> অনুমতি ছাড়া যোগদান করা স্ত্রীর কর্ত্তব্য নয়।<br /> ১৪। পতির উপদেশ অনুযায়ী এবং তার<br /> রুচি অনুযায়ী ঘরের আসবাব<br /> পত্রাদি সাজানো এবং পরিষ্কার রাখা উচিত।<br /> ১৫। সখী বা বান্ধবীদের সঙ্গে বসে কখনও পতির<br /> নিন্দা করা উচিত নয়।<br /> ১৬। পতিকে প্রকৃত বন্ধুর মত ভাবা উচিত।<br /> ১৭। ঘর পরিষ্কার এবং ঘরের সব জিনিসপত্র<br /> গুছিয়ে রাখা উচিত।<br /> ১৮। চাকরের সাহায্য ছাড়াই যতটা সম্ভব নিজ<br /> হাতে পরিবারের সব কাজ করবে।<br /> ১৯। সাধারণতঃ পরিচ্ছন্ন থাকবে-<br /> তবে বেশি বাবুগিরি ভাল নয়।<br /> ২০। স্বামীর খাদ্যদ্রব্য সম্ভব হলে নিজ<br /> হাতে রান্না করবে।<br /> এখানে পতি-পত্নীর বিষয়ে সাধারণ<br /> বিষয়গুলি নিয়েই আলোচনা করা হলো।<br /> তবে একটা কথা মনে রাখা উচিত।<br /> মেয়েদের পক্ষে স্বামী ও শ্বশুরের ঘর<br /> হলো একটি বিরাট পরীক্ষাগার।<br /> উপরের নিয়মগুলি ছাড়াও আপন বুদ্ধির<br /> বলে যে মেয়ে সংসারের সব প্রয়োজনীয় কাজ<br /> খুঁজে নিয়ে করে থাকে, সে মেয়ের স্বামীর<br /> সংসারে সকলের প্রিয় হয়।Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-64640300262944658692013-10-08T21:08:00.001-07:002013-10-08T21:08:33.518-07:00মৃত্যু অনিবার্য, তবু প্রাণ বাঁচানোর লড়াই চলে<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqnmKb9hJ4C7WvzRZjiV-HaHDNSL9MBvNt9HWVsa5hnzZ6ZRWNhvZ94HII57vytK2jaTGsORigXBdaaN32BFU9vLoBb4TU9BAbkiimRAeI0mWFACMTbOWmImBTC05ov1K41Yj7sy69JXI/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="239" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqnmKb9hJ4C7WvzRZjiV-HaHDNSL9MBvNt9HWVsa5hnzZ6ZRWNhvZ94HII57vytK2jaTGsORigXBdaaN32BFU9vLoBb4TU9BAbkiimRAeI0mWFACMTbOWmImBTC05ov1K41Yj7sy69JXI/s320/images.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent" data-ft="{"tn":"K"}">মৃত্যু অনিবার্য, তবু প্রাণ বাঁচানোর লড়াই চলে<br />
চিকিৎসক ও নার্সের জীবনে একটি অভিজ্ঞতা হয়। তাঁদের সামনে অনেক সময় মানুষের
মৃত্যু ঘটে যায়। অনিচ্ছা সত্ত্বেও এ করুণ পরিণতি দেখতে হয়। অনিবার্য হলেও
করুণ। এমন হয় যে মৃত্যুর সঙ্গে দীর্ঘ লড়াই চলে—আধুনিক চিকিৎসায় যা সম্ভব,
করা হয়, তবু অনেকের জীবন বাঁচানো সম্ভব হয় না। <br /> <br /> দেহের কোনো কোনো অঙ্গ, ফুসফুস, নয়তো হৃৎপিণ্ড অ<span class="text_exposed_show">থবা
যকৃৎ এত দুর্বল হয়ে যায় যে এগুলো কাজ করতে পারে না। তবে এ ধরনের মৃত্যু এত
আচমকা হয়তো আসে না, পরিবার-পরিজনের উপস্থিতিতে, তাঁরা জানে কী ঘটতে
যাচ্ছে। সব মৃত্যুর মতো, এ মৃত্যুও কঠিন, তবে বেশ নিয়ন্ত্রণে ঘটে, অতটা
বিস্ময়ের ব্যাপার হয় না, ভবিতব্য কিছুটা বোঝা যায়।<br /> <br /> আবার অন্য
রকমের মৃত্যুও আছে, দ্রুত, অতটা সচরাচর নয়, প্রাণ শরীরকে ছেড়ে যায়
মুহূর্তের মধ্যে। হাসপাতালে একে বলে ‘Condition A’ A মানে Arrest. যেমন
কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট। এ ক্ষেত্রে রোগীর হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন হঠাৎ বন্ধ হয়ে
যায় এবং একে আবার শুরু করার প্রচেষ্টা নিতে হয়। <br /> <br /> ইনটেনসিভ কেয়ার
ইউনিট বা আইসিইউতে এ ধরনের অভিজ্ঞতা হয় নার্স ও ডাক্তারদের। হাসপাতালে
কর্মরত একজন নার্স যে ধরনের পরিস্থিতির মুখোমুখি হন, তাই বলি। নামধাম সব
কাল্পনিক, বাকি ঘটনা সত্য। <br /> সেই নার্সটি নতুন যোগদান করেছেন হাসপাতালে, তাঁকেই প্রথমই মুখোমুখি হতে হয়েছিল Condition A রোগীর।<br /> <br />
বয়স্ক মহিলা, ফুসফুসের ক্যানসার। তেমন সমস্যা ছিল না প্রথমে কম কম
জ্বর—কয়েক দিন ধরে হচ্ছিল। হঠাৎ করে কাশির সঙ্গে রক্ত পড়ল, তাই তিনি ভর্তি
হয়েছিলেন। একে মোকাবিলা করা হয়েছিল, সেই বিকেলে ছেড়ে দেওয়া হবে, এমনও স্থির
করা ছিল। সকালে রোগীর রুটিন পরীক্ষা শেষে বেশ আশ্বস্ত, স্টুডেন্ট নার্সের
হাতে তাঁকে দিয়ে আরও গুরুতর রোগীর প্রতি নজর দিলেন তিনি। ভাবলেন, আজ দিনটা
নিরুপদ্রব যাবে। আধা ঘণ্টা পর ফোন এল, ‘শর্মিলা, ১০২২ নম্বরে তোমাকে চাই।’
সেই রোগী ১০২২ নম্বরে। হাতের কাজ থেমে গেল শর্মিলার। তিনি ঘরে গেলেন।
সহকর্মী রেজিনা রোগীর কাছে ছিলেন, বেরিয়ে যেতে যেতে বললেন, ‘রোগী রক্তবমি
করছেন।’ রেজিনা নার্সিং স্টেশনের দিকে যাচ্ছেন ডিউটি চিকিৎসককে ডাকতে।
শর্মিলা বললেন, ‘রোগীর কক্ষে ঢুকে দেখলাম তাঁর নাক, মুখ দিয়ে রক্ত পড়ছে
অবিরাম।’ <br /> <br /> হাতে গ্লাভস পরা ছিল, মুখে মাস্ক পরে নিলেন শর্মিলা,
কাছে এসে তাঁর কাঁধে হাত রাখলেন। ‘ব্যথা করছে খুব?’ মনে হলো, তাঁর
অন্ত্রনালি থেকে রক্ত ঝরল কি না। রোগী মৃদু স্বরে বললেন, ‘না।’ <br /> <br /> রোগীর চোখে কী ছিল? আতঙ্ক? ভয়? হতাশা? তার নিজের রক্ত গলায় ঘড় ঘড় করছে, একে বের করার জন্য সাকশন পাম্প লাগানো প্রয়োজন...<br /> রোগী উঠে দাঁড়াতে চেষ্টা করলেন, রক্তবমি করে পাশের পাত্রে ফেলার জন্য, কিন্তু...<br /> <br /> <br /> শর্মিলা বললেন, ‘না, উঠে দাঁড়াবেন না।’ <br /> <br />
তিনি আবার বসে পড়লেন, কাঁপতে লাগলেন তিনি। এরপর পেছন দিকে বিছানায় ধপাস
করে পড়ে গেলেন। ‘ডাকুন আইসিইউ টিমকে’ শর্মিলা উচ্চস্বরে বললেন। <br /> রোগীর
নাড়ি দেখলেন শর্মিলা। নেই। সিপিআর শুরু করলেন তিনি। Condition A। সেই
ফ্লোরে অন্য নার্স, নিয়ে এলেন বোর্ড। নরম বিছানায় সিপিআর ঠিক হয় না। <br /> <br />
কঠিন বোর্ডে ঠিকমতো হয়। শর্মিলা ও ডিউটি চিকিৎসক মিলে তাকে ওঠালেন
হার্ডবোর্ডে। বেশ ভারী শরীর। সিপিআর চলতে লাগল। ইতিমধ্যে কনডিশন টিম পৌঁছে
গেল। খুবই দ্রুত এল তারা। ইনটেনসিভ কেয়ারে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, আইসিইউ নার্স,
রেসপিরেটরি থেরাপিস্ট, পালমোনলজিস্ট, অ্যানেসথেশিয়ার চিকিৎসক—বড় একটি টিম
পৌঁছে গেল রোগীর কাছে। রেসপিরেটরি থেরাপিস্ট সিপিআরে হাত দিলেন, শর্মিলা
ছেড়ে দিলেন। সহকর্মী আইসিইউ নার্স নবনী তাঁর আইভি পাম্পে লাগালেন বাড়তি
চ্যানেল, কী ঘটছে তা রেকর্ড করা হচ্ছিল। প্রায়ই বলছিল, ‘পেশেন্ট আবার
অ্যাসিসটোলে...’ হৃদস্পন্দন নেই...।<br /> <br /> আইসিইউ টিম রোগীর ওপর চেষ্টা
চালাল প্রায় আধা ঘণ্টা। গলা দিয়ে একটি নল ঢোকানোর চেষ্টা। যদি কিছু দেওয়া
যায় অক্সিজেন। কিন্তু এত রক্ত, কিছু দেখা গেল না। শেষ পর্যন্ত শ্বাসযন্ত্রে
ছিদ্র করে দেওয়া, তবু এত রক্তে পরিপূর্ণ...। <br /> <br /> তরল দেওয়া হলো,
শিরাপথে ওষুধও দেওয়া হলো, হৃৎপিণ্ড পুনরায় শুরু করার চেষ্টা। হূদছন্দে
অনিয়ম হলে একেও নিয়মিত করার জন্য ওষুধও প্রয়োগ করা হলো। ‘সঠিক কার্ডিয়াক
অ্যারেস্ট’ হলে সমস্যা হলো ওষুধে তেমন কাজ হয় না। কারণ হৃৎপিণ্ড ছন্দে
ছন্দে স্পন্দিত হয় না বলে উদ্দীপিত হওয়ার ক্ষমতা থাকে না। ওষুধের ভান্ডার
যা ছিল ওয়ার্ডে, তাও উজাড় হলো, কাজ হলো না। জরুরি চিকিৎসায় যা যা করার তা
হলো। অ্যাসিসটোলকে ফ্ল্যাট লাইনিং বলে জানি আমরা। একেবারে সরলরেখা।
স্পন্দনহীন। তবে সে রোগীর ঠিক যে স্বাভাবিক হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন হঠাৎ করে
সরলরেখা হয়েছিল, তাও নয়। শর্মিলার ভাষ্য, তাঁর সে রোগীর হৃদস্পন্দরেখা টলমল
করছিল, ঠিকমতো গঠিত হচ্ছিল না, মাঝেমধ্যে ছন্দহীন স্পন্দনের উঁচু-নিচু
রেখা স্বল্প সময়ের জন্য, আবার হঠাত্ নিয়মিত স্পন্দন... কারণ রোগী জীবনের
ওপারে চলে গেলেও সিপিআরের ফলে বুকের সংচাপনে মনিটরে প্রকৃত হৃত্ছন্দ তৈরি
করছিল অকস্মাত্...। প্রাণবায়ু বেরিয়ে গেল রোগীর। তিনি যখন পেছনে বিছানায়
ধপাস করে পড়ে গেলেন, তখনই হয়তো প্রাণপাখি বেরিয়ে গেল তাঁর... তাঁকে
বাঁচানোর সব চেষ্টা করা হলো... ফেনা ফেনা রক্ত বেরিয়ে এল... ফুসফুস থেকে
উগলে ওঠা জিনিস সাকশন পাম্পকে রোধ করল... সব করেও তাঁকে বাঁচানো গেল না। <br /> <br />
চিকিৎসকেরা বলাবলি করছিলেন: টিউমারটির অংশবিশেষ ভেঙে গিয়ে পালমোনারি
ধমনিকে দীর্ণ করেছে অথবা হৃৎপিণ্ডে বড় প্রতিরোধ স্পষ্ট করেছিল। আপাতদৃষ্টে
ফুসফুসের ক্যানসার রোগীর ক্ষেত্রে এমন ঘটতে পারে সতর্ক সংকেত ছাড়াই। তবে
অটোপসি না করলে প্রকৃত কারণ জানা যাবে না। <br /> <br /> শর্মিলা নার্সিংয়ে এসেছিলেন শখের বশেই। John Donne-এর একটা কথা তাঁর জানা ছিল না—<br /> Death be not proud, though some have called thee<br /> Mighty and dreadful, for thou art not so.<br /> কিন্তু সে রোগীর মৃত্যু দেখে তা মনে হবে না। <br /> <br />
কী করা যায় তাহলে? ফিরে যান ঘরে, সন্তানদের আদর করুন, কলহ আর নয়, ভালো
খাবার খান। হাঁটুন ঘনঘোর বরষায়। মুখের ওপর রোদের আলো পড়লে ঘরে যাবেন না।
হাসুন, খুব জোরে, যতদূর সম্ভব কখনো কখনো নিজের প্রতিও হাসুন। কারণ মৃত্যুর
প্রতিষেধক তো কবিতা নয়, নাটকও নয়, জাদু ওষুধও নয়, ঘরভর্তি প্রযুক্তিও নয়।
সদিচ্ছাও নয়। মৃত্যুর প্রতিষেধক হলো জীবন। কেবলই জীবন। ‘চোখের আলোয়
দেখেছিলেম চোখের বাহিরে’—জীবনের কি এই নাম!’<br /> <br /> **************************<br /> অধ্যাপক শুভাগত চৌধুরীর কলম থেকে<br /> পরিচালক, ল্যাবরেটরি সার্ভিসেস, বারডেম হাসপাতাল<br /> সাম্মানিক অধ্যাপক, ইব্রাহিম মেডিকেল কলেজ, ঢাকা।</span></span>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-40846530743031245592013-10-08T20:52:00.001-07:002013-10-08T20:52:35.385-07:00প্রখম গর্ভধারন মা<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWLAE0jrf-PjFHnLe4M4opppd6O6fBgkuLq2ko6MTEEEV92nwxl-msiFpw5tdvFgSRqhv_-5WEFUPlptJCD-I2qzVjRFiO96taUKIc9c2roNL46arnMj5R-jLbKzhrCdzFbgpT5WhVO0k/s1600/230px-PregnantWoman.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhWLAE0jrf-PjFHnLe4M4opppd6O6fBgkuLq2ko6MTEEEV92nwxl-msiFpw5tdvFgSRqhv_-5WEFUPlptJCD-I2qzVjRFiO96taUKIc9c2roNL46arnMj5R-jLbKzhrCdzFbgpT5WhVO0k/s320/230px-PregnantWoman.jpg" width="207" /></a></div>
<span class="userContent" data-ft="{"tn":"K"}">একজন
মহিলা যখন প্রখম বারের জন্য গর্ভধারন করেন তার কাছে অনেক কিছুই অজানা থাকে,
এই সামান্য কিছু অজানা তথ্যের জন্য অনেক ধরনের কুসংস্কার মায়ের উপর
চাপিয়ে দেয় অনেকেই। এজন্য গর্ভধারনের পরপরই একজন স্ত্রীরোগ চিকিৎসকের
স্মরনাপন্ন হওয়া উচিত। এতে যে শুধু মা সুস্থ্য থাকবে তা নয়, গর্ভের
শিশুটির নিরাপত্তাও এর সাথে জড়িত। সাধারনভাবে এ সময়টাকে মা’কে অল্প কিছু
নির্দেশ মেনে চলতে হয়, নিচে তেমন কিছু নির্দেশ লি<span class="text_exposed_show">পিবদ্ধ করার চেষ্টা করা হলো।<br /> <br />
১. খাদ্যঃ মাকে এ সময় পুষ্টিকর, সহজপাচ্য ও অধিক আমিষ বা প্রোটিনযুক্ত
খাবার খেতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে খাদ্য তালিকায় শাক-সব্জি এমন পরিমানে
যেনো রাখা হয় যাতে ভিটামিন এর অভাব না হয়। একজন ৫০ কেজি ওজনের মায়ের
জন্য আদর্শ খাবারে নুন্যতম ২৫০০ কিলোক্যালরি শক্তির যোগান থাকতে হবে।<br /> <br />
২. বিশ্রাম ও ঘুমঃ একজন গর্ভবতী মাকে একটি সুস্থ্য সন্তান জন্ম দেবার জন্য
কিছুটা বাড়তি বিশ্রাম ও ঘুমানোর প্রয়োজন রয়েছে। দিনে ২ ঘন্টা ঘুম সহ
দৈনিক নুন্যতম ১০ ঘন্টা ঘুমানো মায়ের জন্য অত্যাবশ্যকীয়।<br /> <br /> ৩.
কোষ্ঠঃ লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন মা এর যেনো কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দেখা না দেয়, এতে
গর্ভের সন্তান্টির উপর চাপ পড়তে পারে, এজন্য নিয়মিত মলাশয় খালি করতে
হবে। বেশী বেশী শাক-সবজি খেলে এ সমস্যার হাত থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।<br /> <br />
৪. স্তনঃ এসময় স্তন সামান্য বড় হতে পারে, স্তনের বোটায় ও কিছু পরিবর্তন
আসে, স্তন সামান্য টনটন করাটাও স্বাভাবিক। এসব কারন মাথায় রেখে স্তনের
বিশেষ যত্ন নিতে হবে।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> ৫. যৌন মিলনঃ গর্ভের প্রথম তিন মাসে যৌন
মিলন না করাই উত্তম। গর্ভের শেষ ৬ সপ্তাহ ও যৌন মিলন থেকে বিরত থাকতে হবে।
তবে এ নিয়ে কোনো সমস্যা দেখা দিলে আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ
ভাবে মিলন করা যেতে পারে।<br /> <br /> ৬. ভ্রমনঃ সম্ভব হলে গর্ভের প্রথম তিন মাস যে কোনো ধরনের লম্বা ভ্রমন এড়িয়ে চলা উচিত।<br /> <br />
৭. গর্ভের শুরুতেই টিটেনাস এর টিকা নিয়ে নিতে হবে। এই টিকা নেয়ার কারনে
সন্তানের কোনো ক্ষতি হবার সম্ভাবনা নেই বরং না নিলে প্রসবের সময় ঝুকির
সম্ভাবনা থেকে যায়।<br /> <br /> ৮. গর্ভাবস্থায় কোনো অবস্থাতেই মায়ের
ধুমপান করা চলবেনা, এমন অভ্যাস থেকে থাকলে সন্তানের ভালোর জন্য ঐ মুহুর্তে
তা ত্যাগ করতেই হবে। গর্ভবতী মায়ের সামনে অন্যকেউ ধুমপান করলে তাও শিশুটির
ক্ষতির কারন হয়ে দাড়াতে পারে। যেসব মায়ের মদ্যপানের অভ্যাস আছে তাদের
এসময়ে এ অভ্যাসটি থেকেও দূরে থাকতে হবে। গর্ভাবস্থায় নেশা জাতীয় দ্রব্য
সেবন শিশুর স্থায়ী ক্ষতির কারন হতে পারে।<br /> <br /> ৯. পায়ে পানি আসা,
উচ্চ রক্তচাপ, প্রসাব কমে যাওয়া, পেটের উপর দিকে ব্যথা , মাথা ঘুরানো বা
মাথা ব্যথা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই সাথে সাথে আপনার চিকিৎসক কে
জানাবেন।<br /> <br /> ১০. গোসল ও পোশাকঃ দৈনিক গোসল করার অভ্যাস করতে হবে।
ঢিলে ঢালা আরাম দায়ক পোশাক পরিধান করার জন্য সব চিকিৎসক ই মা’দের উপদেশ
দিয়ে থাকেন।<br /> <br /> শারমিন সুলতানা<br /> ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালAnonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-11791339177870367402013-10-08T20:41:00.002-07:002013-10-08T20:41:21.734-07:00মেয়েদের প্রস্রাবের সংক্রমণ<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjPKOoRt3uadFHQbLzyh8zkMqKxmAPaBiUh7QSds20DZ_wcxX1Tn72MvEbG25ttwvJGYCgP16fiJIja6hxhXH5hkIfEJMKSdM7pzaqOdZj5iASvHG_QgN2TbGHGZbAAsZK6GId2JBIAzbY/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjPKOoRt3uadFHQbLzyh8zkMqKxmAPaBiUh7QSds20DZ_wcxX1Tn72MvEbG25ttwvJGYCgP16fiJIja6hxhXH5hkIfEJMKSdM7pzaqOdZj5iASvHG_QgN2TbGHGZbAAsZK6GId2JBIAzbY/s320/images.jpg" width="240" /></a></div>
প্রস্রাবের রাস্তায় সংক্রমণ হয় না এমন লোক বিরল। ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সচরাচর সংক্রমণ বেশি হয়। এর কারণ হলো মেয়েদের মূত্রনালী ছেলেদের তুলনায় অনেক ছোট, পায়ুপথ এবং মূত্রনালীর দূরত্বও অনেক কম। ফলে জীবাণু খুব সহজে পায়ুপথ থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করতে পারে এবং সংক্রমণ ঘটায়।<br /><br />রোগের কারণ<br />1. প্রায় ৭৫ শতাংশ ক্ষেত্রে রোগের কারণ হলো ই-কলাই নামক জীবাণু। এই জীবাণু অসতর্ক মুহূর্তে পায়ু লাকা থেকে মূত্রনালীতে প্রবেশ করে সংক্রমণ ঘটায়। এ ছাড়া প্রোটিয়াস, সিউডোমোনাস, স্ট্রেপটোকক্কাই, স্ট্যাফাইলোকক্কাই, ক্লেবসিয়েলা প্রভৃতি জীবাণু মূত্রপথের সংক্রমণ ঘটিয়ে থাকে।<br />2. প্রস্রাব করার সময় মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি না হওয়া (এটা সাধারণত ঘটে প্রোস্টেটগ্রন্থি বড় হওয়া, মূত্রনালী সঙ্কীর্ণ হওয়া, মূত্রথলিতে স্নায়ুজনিত দুর্বলতা প্রভৃতি কারণে)।<br />3. মূত্রতন্ত্রের পাথর, বাইরের কোনো বস্তু থাকলে কিংবা টিউমার হলে।<br />4. যৌনসঙ্গমের ফলে মূত্রনালীতে আঘাত লাগলে। (এ ক্ষেত্রে পেরিনিয়াম থেকে ব্যাকটেরিয়া মূত্রথলিতে স্থানান্তর হতে পারে)।<br />
<a name='more'></a><br /><br />রোগ প্রতিরোধ<br />মেয়েরাই বারবার মূত্রপথের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়। কিছু নিয়ম মেনে চললে এই সংক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়:<br />1. দিনে কমপক্ষে ২ লিটার পানি পান করতে হবে<br />2. দিনে তিন ঘণ্টা অন্তর এবং ঘুমোতে যাওয়ার আগে নিয়মিত ভালোভাবে প্রস্রাব করতে হবে।<br />3. মূত্রথলি যেন সম্পূর্ণ খালি হয় সে ব্যাপারে নিশ্চিত হতে হবে।<br />4. প্রস্রাবের বেগ এলেই প্রস্রাব করতে হবে। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি করতে হবে। প্রস্রাব করার পর প্রয়োজনে ১০-১৫ মিনিট পর আবার প্রস্রাব করতে হবে।<br />5. যৌন মিলনের আগে এবং পরে প্রস্রাব করে মূত্রথলি খালি করতে হবে।<br />6. প্রতিবার যৌন মিলনের পর ভালো করে পানি দিয়ে প্রস্রাবের স্থান পরিষ্কার করতে হবে।<br />7. যৌন মিলনের আগে প্রস্রাবের পথের চারপাশে ০.৫০% সেট্রিমাইড ক্রিম মেখে নিতে হবে।<br />8. যদি ওপরের ব্যবস্থায় কাজ না হয় তাহলে রাতে ঘুমানোর আগে প্রস্রাব করার পরে একটি একক মাত্রায় কোনো উপযুক্ত অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা যেতে পারে।<br />
<br />
<br />ডা. মিজানুর রহমান কল্লোলAnonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-33833101005560487112013-10-07T09:32:00.002-07:002013-10-07T09:32:48.629-07:00কলম্বী ( কলমী ) শাকের গুনাগুনঃ<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhS5uo_Ac4nQ9j_Tr0XNW_w3C49fu6D_RVwurPGW-lNFDzQxcApZGTtLqrREV7DKu9eC6LSiNL29wZsVjwmXkIBHDyXbwCFaykEdJYoiYSTXuOme0yv3Da5YR056cNohBkP_8WLynYEaEg/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="239" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhS5uo_Ac4nQ9j_Tr0XNW_w3C49fu6D_RVwurPGW-lNFDzQxcApZGTtLqrREV7DKu9eC6LSiNL29wZsVjwmXkIBHDyXbwCFaykEdJYoiYSTXuOme0yv3Da5YR056cNohBkP_8WLynYEaEg/s320/images.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent" data-ft="{"tn":"K"}"><br /> ১. গুরুতরভাবে আফিং- এর বিষক্রিয়া দেখা দিলে- ছটাক খানেক কলমী শাকের রস খাইয়ে দিলে রোগী সুস্থ হয়ে উঠবে। <br /> <br />
২. শিশু পোষনের জন্য- যতটুকু দুধ দরকার ,মায়ের তা না থাকলে সকালে এবং
বিকেলে ৩/৪ চা চামচ মাত্রায় কলমী শাকের রস একটু ঘি দিয়ে খেলে মাতৃস্তন্যে
দুধ বাড়বে । <br /> <br /> ৩. বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে-<br /> বসন্তের প্রতিষেধক হিসেবে কলমি শাকের গুন অনেক । বসন্তকে যদি দুরে রাখতে চান, তাহালে প<span class="text_exposed_show">্রতিদিন বাড়ির সকলকে ২ চা চামচ কলমী শাকের রস গরম দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে দিন ।<br /> <br />
৪. গণোরিয়া জ্বালা- যন্ত্রণা ও পুঁজ পড়ার ক্ষেত্রে- গণোরিয়া হলে এবং সেই
সাথে জ্বালা যন্ত্রণা ও পুঁজ পড়া থাকলে, ৪/৫ চা চামচ কলমী শাকের রস অল্প
ঘিয়ে সাঁতলে নিয়ে সকালে - বিকালে অন্তত সাতদিন খান। এতে জ্বালা- যন্তনা
যেমন বন্দ হবে , পূজ পড়া ও তেমনি কমে যাবে।<br /> <br /> ৫. কোলের শিশু দিনে
ঘুমিয়ে রাতে জাগলে- অনেক সময় শিশুর মল কঠিন হয়ে গেলে এমনটি হয়। এ খেতে ঈষৎ
গরম দুধের সঙ্গে ২০ বা ২৫ ফোঁটা কলমীশাকের রস শিশুকে খাওয়ান । দেখবেন এতে
করে খুব ভাল ফল হবে। <br /> <br /> ৬. বোলতা, ভীমরুল বা মৌমাছি কামড়ালে- এদের
কামড়ে প্রচন্ড যন্তনা হতে থকলে কলমী বেটে হুল ফোটাবার জায়গায়/ ক্ষত স্থানে
লাগান কলমীর ডগা ঘষে দিলেও বেশ ভাল আরাম পাবেন।<br /> <br /> ৭. স্তনে দুধ বসে
গেলে- কলমী বেটে অল্প গরম করে স্তনে লাগান এবং কলমী শাকের রস দিয়ে ধুয়ে দিন
। এতে বসা দুধ পাতলা হয়ে নিঃসরনের সুবিধে হবে এবং যন্ত্রণাও কমে যাবে ।</span></span>Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-74448085226360338172013-10-07T09:27:00.000-07:002013-10-07T09:27:06.319-07:00অনেকেই পুরুষাঙ্গ বিষয়ক বিভিন্ন তথ্য জানতে চেয়েছো তাই আলোচনা করা হল<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiD8WnyCpimjgt2zI5VAfbTxIEByQjtAPtGNCFrwriuPLrw8wGkM76qMuZBIW4ZyqFFONQD2E72spqsjKhML0E0ScTVDSfoWyGBxCjCXwUDodSxp1rHgl-nRf4XTT2YvthafNvX4QmCOyc/s1600/276654_375250745917583_1449160307_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiD8WnyCpimjgt2zI5VAfbTxIEByQjtAPtGNCFrwriuPLrw8wGkM76qMuZBIW4ZyqFFONQD2E72spqsjKhML0E0ScTVDSfoWyGBxCjCXwUDodSxp1rHgl-nRf4XTT2YvthafNvX4QmCOyc/s320/276654_375250745917583_1449160307_n.jpg" width="240" /></a></div>
১. পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি<br /><br />২. বড় পেনিস মানেই বেশি মজা, কথাটা ঠিক নয় । আপনার ডিউরেশন কত সেটাই আসল ।<br />
স্বাভাবিক টাইম ৭-১০ মিনিট।<br /><br />৩. পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না । একটু বাকা থাকেই ।<br /><br />৪. পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয় । অপপ্রচারের ফলে সবারই এটা একটা ভুল ধারনা হয়ে গেছে।<br /><br />৫. কোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমন বড় করতে সক্ষম নয় । এগুলা ভুয়া ।<br /><br />৬. একটা মেয়েকে অরগাজম দিতে আপনার মাত্র ৩ ইঞ্চি লম্বা পেনিসের হলেই হবে।<br /><br />৭. বেশি বড় পেনিস হলে মেয়েরা মজা পাওয়ার বদলে ব্যাথা পায় । এমনকি সেটা যৌন আতঙ্কেও রুপ নিতে পারে।<br /><br />৮. ক্ষুদ্র পেনিস বলতে ২.৭৬ ইঞ্চির চেয়ে ছোট পেনিস বুঝায় ।<br />
<a name='more'></a><br /><br />৯. গোঁড়া চিকন আগা মোটা বা বাঁকা পেনিস যৌনমিলনে কোন সমস্যার সৃষ্টি করেনা ।<br /><br />১০. পেনিসটাকে নিয়ন্তরন করুন। একমাত্র wife ছাড়া আর কোথাও ব্যবহার করবেন না।<br /><br />১১. wife ছাড়াই পেনিস দাঁড়াইয়া যায় এমন কোনো কাজ যেমন: বেগানা নারীর দিকে তাকানো, অশ্লীল সাহিত্য পড়া,<br />কম্পিউটার বা মোবাইলে খারাফ কিছু দেখা থেকে বিরত থাকুন।<br /><br />১২. ৪০ দিনের মধ্য পুরুষাঙ্গের গোড়ার চুল কাটুন।- সংগ্রহ করা হয়েছে ডাঃ আফতাব আহমদ শাহ এর "হোমিওপ্যাথ" বই থেকে।<br /><br />-জানি না পোস্ট কত জন দেখতে পান , কেবল মাত্র যারা নিয়মিত লাইক কমেন্ট শেয়ার করে পেজের সাথে আপ টু ডেট থাকবে তাদের নিউজ ফিডে পোস্ট যাবে ।<br />লাইক দিয়ে পেইজে একটিভ থাকুন । ধন্যবাদ<br />Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-65950625381903347372013-10-07T09:14:00.002-07:002013-10-07T09:14:55.296-07:00আমলকি<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj34Yll-IYipgWICOQRRBhV-GGGSFRqYQmUOUklZiNAccS5OOGz0RbJRshNfrtj3WdD7bNdcXlEHnLrUwYM1itvfaWXjkvpyOWwxGK4EDBVfgdJBCiO2WJWhB7qltZ6vQPtABNfWNKcmvQ/s1600/10747117-amla.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="199" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj34Yll-IYipgWICOQRRBhV-GGGSFRqYQmUOUklZiNAccS5OOGz0RbJRshNfrtj3WdD7bNdcXlEHnLrUwYM1itvfaWXjkvpyOWwxGK4EDBVfgdJBCiO2WJWhB7qltZ6vQPtABNfWNKcmvQ/s320/10747117-amla.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent" data-ft="{"tn":"K"}">ফল ও পাতা দুটিই ওষুধরূপে ব্যবহার করা হয়। আমলকিতে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’
থাকায় একে ভিটামিন ‘সি’র রাজা বলা হয়। লেবু জাতীয় অন্য কোনো ফলে এত
ভিটামিন ‘সি’ নেই। পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে, আমলকিতে পেয়ারা ও কাগজি লেবুর
চেয়ে ৩ গুণ ও ১০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। আমলকিতে কমলার চেয়ে ১৫
থেকে ২০ গুণ বেশি, আপেলের চেয়ে ১২০ গুণ বেশি, আমের চেয়ে ২৪ গুণ এবং কলার
চেয়ে ৬০ গুণ বেশি ভিটামিন ‘সি’ রয়েছে। <span class="text_exposed_show">একজন
বয়স্ক লোকের প্রতিদিন ৩০ মিলিগ্রাম ভিটামিন ‘সি’ দরকার। দিনে দুটো আমলকি
খেলে এ পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়। অতিরিক্ত ভিটামিন ‘সি’ খেলে
শরীরের কোনো ক্ষতি হয় না।আমলকির গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না-<br /> <br /> — খাবার খেতে ভালো না লাগলে অরুচি হলে আমলকি খেলে মুখে রুচি বাড়ে ।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> — স্কার্ভি বা দন্তরোগ সারাতে টাটকা আমলকি ফলের জুড়ি নেই।<br /> <br /> — পেটের পীড়া, সর্দি, কাশি ও রক্তহীনতার জন্যও খুবই উপকারী।<br /> <br /> — লিভার ও জন্ডিস রোগে উপকারী বলে ছোট্ট এ আমলকি ফলটি বিবেচিত।<br /> <br />
— আমলকি, হরিতকী ও বহেড়াকে একত্রে ত্রিফলা বলা হয়। এ তিনটি শুকনো ফল
একত্রে রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালবেলা ছেঁকে খালি পেটে শরবত হিসেবে খেলে পেটের
অসুখ ভালো হয়।<br /> <br /> — বিভিন্ন ধরনের তেল তৈরিতে আমলকি ব্যবহার হয়।<br /> <br /> — কাঁচা বা শুকনো আমলকি বেটে একটু মাখন মিশিয়ে মাথায় লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ঘুম আসে ।<br /> <br />
— কাঁচা আমলকি বেটে রস প্রতিদিন চুলে লাগিয়ে দুতিন ঘন্টা রেখে দিতে হবে।
এভাবে একমাস মাখলে চুলের গোড়া শক্ত, চুল উঠা এবং তাড়াতড়ি চুল পাকা বন্ধ
হবে।<br /> <br /> অবান্তিকা ঊর্মি<br /> ঢাকা মেডিক্যাল কলেজAnonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-92148608087268953712013-10-07T09:03:00.001-07:002013-10-07T09:03:07.930-07:00 প্রথম মিলনে রক্তক্ষরন প্রসঙ্গেঃ ভুল ধারনা <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiz2IhrHHJmuIE-sMJg85pMBxa4UQ5aQ3h4HQtzkCskz8GMoBBMz3s00rnHbr7jPZr6tTKy9s4hRddTpRC1E4UZlVLe4J4x-lsylOi3gQJSLo16O1xHkngO8Gs2yB6ULdzVyoZQatZr4Rk/s1600/291903_221312771330397_247399442_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="212" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiz2IhrHHJmuIE-sMJg85pMBxa4UQ5aQ3h4HQtzkCskz8GMoBBMz3s00rnHbr7jPZr6tTKy9s4hRddTpRC1E4UZlVLe4J4x-lsylOi3gQJSLo16O1xHkngO8Gs2yB6ULdzVyoZQatZr4Rk/s320/291903_221312771330397_247399442_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয়না। নারীর যৌনাঙ্গে স্বতিচ্ছদ নামের<br /> পর্দা৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাটা কিংবা খেলাদুলা করার সময়<br /> আপনা থেকেই ফেটে যেতে পারে। তাই রক্ত বের হবার সাথে একজন নারীর স্বতিত্ব<span class="text_exposed_show"> জড়িত নয়।<br /> <br />
আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলনকালে কান্নাকাটি-চিল্লা- পাল্লা
না করার মানেই হলো সে অভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক
ছিলো ইত্যাদি ইত্যাদি..) বিধাতা নারীর যৌনাঙ্গকে এমনভাবেসৃষ্টি করেছেন "যেন
এটি যেকোন আকারের লিঙ্গকে গ্রহন করতে পারে" একজন প্রাপ্তবয়স্ক
নারীমোটা/চিকন/ লম্বা/খাটো সব লিঙ্গের চাপ সইতে পারেন।<br /> <br /> যদি মিলনের পুর্বে নারী ঠিক মত উত্তেজিত হয় তাহলে যোনীতে যে পিচ্ছিল রস নিঃসরন হয় তা মুলতঃ ব্যথামুক্ত মিলনের জন্যই হয়ে থাকে।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> যেখানে বিধাতা নারীকে ব্যথামুক্ত মিলনের জন্য এমন সৃষ্টি রহস্য জুড়ে দিয়েছেন সেখানে আপনি কেন চাইবেন যে মানুষটি সম্পুর্ন জীবন<br /> কাটানোর জন্য আপনার ঘরে এসেছে - তার শুরুটা হউক কষ্টকর<br /> অভিজ্ঞতা দিয়ে?<br /> <br /> অনেক নারীই মিলনে ব্যথা অনুভব করেন।<br /> এমনকি বিয়ের ১০/১৫ বছর পরও। তবে সবাই চিৎকার চেচামেচী করেন না। নিরব থাকার মানে এটা নয় যে নারী আগে থেকে যৌনকাজে অভ্য<br />
তবে অনেক নারী চালাকি করে প্রথমদিকে এমন ভাব করেন যেন তিনি সইতে পারছেন
না! অতএব ব্যথাপাওয়া না পাওয়ায় রক্ত বের হওয়া না হওয়া দিয়ে নারীর সতিত্ব
প্রমান হয়না।<br /> <br /> ডাঃ মাহমুদ হোসাইন<br /> চর্ম , এলার্জি , ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞAnonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-10913891424069956002013-10-07T09:02:00.000-07:002013-10-07T09:02:03.871-07:00কিছু দরকারি টিপস<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqW_9vd8hlROj5b0xaN4BCpskFpLFQR3st-PSPcDfNSrYpPWMLyP7Yo9IyyPfVTz4PCslEie0c6c2CPVC1Qqc1yASUmoFwrNodBFf_BiWvOLYffGKNpG9BvXpzAky-cHFmfQB7Vys1BTo/s1600/index.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="320" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhqW_9vd8hlROj5b0xaN4BCpskFpLFQR3st-PSPcDfNSrYpPWMLyP7Yo9IyyPfVTz4PCslEie0c6c2CPVC1Qqc1yASUmoFwrNodBFf_BiWvOLYffGKNpG9BvXpzAky-cHFmfQB7Vys1BTo/s320/index.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">-গায়ে খোস-পাচড়ার দাগ হলে, সেই জায়গায় মাখন প্রতিদিন মালিশ করুন।<br /> <br /> -গোলমরিচ মিহি করে বেটে নিয়ে প্রতিদিন মধু মিশিয়ে খেলে শ্বাসকষ্ট ভালো হয়।<br /> <span class="text_exposed_show"><br />
-স্মরণশক্তি বাড়াতে ২/৩ চা-চামচ থানকুনি পাতার রস, আধা কাপ দুধ ও সামান্য
মধু খান। ভরা পেটে খেতে হবে এবং বয়স অনুযায়ী মাত্রা কম-বেশি করতে হবে।<br /> <br /> -কৃমি হলে পুদিনা পাতা বেটে এর সঙ্গে মধু-লবণ মিশিয়ে খান।<br /> <br />
-ঠাণ্ডা, অতিরিক্ত গরমে বা এলার্জিজনিত কারণে গলা বসে গেলে ১ গ্রাম কাবাব
চিনি গুঁড়া করে ১ চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে চাটনির মতো দিনে কয়েকবার চুষে
খান।<br /> <br /> -মেসতা হলে দারুচিনি গুঁড়া ১-৩ গ্রাম পরিমাণ নিয়ে সারারাত ১
গ্লাস গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন ওই পানি ছেঁকে সকাল-সন্ধ্যা পান
করুন।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> -হাঁপানির জন্য কাঁচা হলুদ শুকিয়ে গুঁড়া করে, আখের গুড় ও সামান্য সরিষার তেল মিশিয়ে চেটে খাবেন।<br /> <br /> অবান্তিকা ঊর্মি<br /> ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ<br /> <br /> পোস্ট পরে উপকৃত হলে সেয়ার করে বন্ধুকে দেখার সুযোগ দিন !Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-8136510629553860512013-10-07T09:00:00.000-07:002013-10-07T09:00:24.334-07:00সতর্ক থাকুন প্রসাধনের অ্যালার্জি থেকে<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibjNK4w0sz-CNHRJWXwCGgXAtfulM13H0pqfAKy37M7vocw7q1GTvVuwVH2BfhyphenhyphenHeklYZ_-ysg5Z3Gse6dS1ddQxy_pAr_llGBqLyY3Am_IqHrK_qRB9DF9Y7sUc4b3kP402GyCVlZrMk/s1600/602947_646310985387307_850014403_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="266" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEibjNK4w0sz-CNHRJWXwCGgXAtfulM13H0pqfAKy37M7vocw7q1GTvVuwVH2BfhyphenhyphenHeklYZ_-ysg5Z3Gse6dS1ddQxy_pAr_llGBqLyY3Am_IqHrK_qRB9DF9Y7sUc4b3kP402GyCVlZrMk/s320/602947_646310985387307_850014403_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সাথে নানা প্রসাধনসামগ্রী ওতপ্রোত ভাবে জড়িয়ে
আছে। নিজেকে সুন্দর ও আকর্ষণীয় করে তুলতে পুরুষ ও নারী উভয়ই নানা ধরনের
কসমেটিকস ব্যবহার করে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের কসমেটিকস ব্যবহারের<span class="text_exposed_show">
ফলে ত্বকে দেখা দেয় বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া। ত্বকের উপরিভাগে দেখা
দেয় ইরিটেশন, ত্বকে বের হয় লাল লাল গোটা, চাকা ইত্যাদি। কিছু কিছু
প্রসাধনসামগ্রী, বিশেষ করে রঙিন প্রসাধনীতে থাকে বিভিন্ন ক্ষতিকারক
কেমিক্যাল যা থেকে শরীরে হয় বিভিন্ন রকমের অ্যালার্জি।<br /> <br /> লিপস্টিক,
নেইলপলিশ, ক্রিম, লোশন, পাউডার, মেকআপ, পারফিউম, কাজল ইত্যাদি যেকোনো
ধরনের প্রসাধন থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। ঘন ঘন ত্বকে ব্লিচ করলে বা মাথায়
কলপ দিলেও অ্যালার্জি দেখা দিতে পারে। কিছু কিছু সুগন্ধি সাবান থেকেও
অ্যালার্জি হয়। শ্যাম্পুর অতিরিক্ত ব্যবহার চুল তো নষ্ট করেই সাথে মাথার
ত্বকে অ্যালার্জিও সৃষ্টি করে। বিভিন্ন শেভিং ক্রিম, ফোম এমনকি আফটার শেভ
থেকেও অ্যালার্জি হতে পারে।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> ত্বকে অ্যালার্জি দেখা দিলে প্রথমত যে
কসমেটিকসের কারণে অ্যালার্জি হয়েছে সেটার ব্যবহার তৎক্ষণাৎ বন্ধ করে দিতে
হবে। ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে অ্যালার্জি না কমে গেলে দ্রুত ডাক্তার দেখাতে
হবে।<br /> <br /> লক্ষণ :<br /> <br /> *ত্বকে লালচে ভাব দেখা দেয়। স্থানবিশেষে ফুলেও যায়।<br /> <br />
*অকারণেই ঠোঁট চুলকাতে পারে। ঠোঁটের ধার ঘেঁষে দানা দানা উঠতে পারে। অনেক
সময় ঠোঁট বা ঠোঁটের আশেপাশে সাদা সাদা দাগ দেখা দিতে পারে।<br /> <br /> *ত্বকে নানা রকম ফুসকুড়ি দেখা দেয়।<br /> <br /> *ত্বক খসখসে হয়ে যায়। ত্বকে ছোপ ছোপ কালো দাগ দেখা দেয়।<br /> <br /> *চোখ অকারণে চুলকাতে থাকে। চোখ লাল হয়ে যায়, পানি পড়ে।<br /> <br /> *নখ ভঙ্গুর হয়ে যায়। নখের চারপাশে সাদা দাগও দেখা দিতে পারে।<br /> <br /> *মাথা অস্বাভাবিক ভাবে ঘামতে থাকে।<br /> <br />
লক্ষণ দেখে ডাক্তাররা নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করান। কয়েক রকম রক্ত পরীক্ষা
ও স্কিন টেস্ট করার পর নিশ্চিত হয়ে ডাক্তাররা পরামর্শ ও ওষুধ দিয়ে
থাকেন।<br /> <br /> প্রতিরোধের উপায় :<br /> <br /> *কসমেটিক ব্যবহারের আগে নিশ্চিত হোন যে এটা আপনার ত্বকের উপযোগী কিনা।<br /> <br /> *উত্পাদনের তারিখ ও মেয়াদের সীমা দেখে প্রসাধন কিনুন।<br /> <br /> *নতুন প্রসাধনী ব্যবহারের আগে দুই তিনদিন কানের পেছনের ত্বকে লাগিয়ে পরীক্ষা করে নিন।<br /> <br /> *যাদের লিপস্টিকে অ্যালার্জি আছে তারা প্রসাধনের আগে ডার্মাশিল্ড লাগিয়ে নিন।<br /> <br /> *কাজলে অ্যালার্জি থাকলে কাজল পরুন চোখের মণির সংস্পর্শ এড়িয়ে।<br /> <br /> *যাদের ত্বক স্পর্শকাতর তারা হালকা, স্নগ্ধ প্রসাধন ব্যবহার করুন।<br /> <br /> *যতটা সম্ভব নেইলপলিশ এড়িয়ে চলুন। কারণ নেইলপলিশ থেকে সহজেই অ্যালার্জি ছড়িয়ে পড়ে।<br /> <br /> *চেষ্টা করুন মেকআপ করে খুব বেশিক্ষণ না থাকতে।<br /> <br /> *ঘন ঘন চুলে পামিং বা স্টিমিং করাবেন না।<br /> <br /> *ওয়াটার প্রুফ মেকআপ ব্যবহার করবেন না।<br /> <br /> লক্ষ্য রাখুন :<br /> <br /> *সিল বন্ধ আছে এমন প্রসাধন সামগ্রী কিনুন। অবশ্যই মেয়াদ দেখে নেবেন।<br /> <br /> *কম দামী প্রসাধন এড়িয়ে চলুন।<br /> <br /> *অনেক দিন ধরে রেখে দেয়া বা ব্যবহার করা হয় না, এমন কসমেটিকস ব্যবহার করবেন না।<br /> <br /> *সুগন্ধি নয় এমন সাবান, শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। যত বেশি সুগন্ধ তত বেশি ক্ষতিকর।<br /> <br /> *রোদে বের হবার আগে ভালো ব্যান্ডের সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।<br /> <br /> *অ্যালার্জি থাকলে অ্যালার্জি বেড়ে যাবে এমন খাবার খাবেন না।<br /> <br /> *গাঢ় রঙের লিপস্টিক যতটা সম্ভব কম ব্যবহার করুন।<br /> <br />
*প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে মুখ ভালো করে পরিষ্কার করবেন। মেকআপ করা থাকলে
তা অবশ্যই তুলতে ভুলবেন না। বিশেষ করে চোখের মেকআপ ভালো ভাবে পরিষ্কার
করবেন।<br /> <br /> <br /> <br /> ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল<br /> লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-91197627217245210502013-10-07T08:57:00.001-07:002013-10-07T08:57:24.813-07:00আজকের টিপস ঠাণ্ডা ও কাশির প্রকোপ দূর করা প্রসঙ্গে।<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg1QxZ2Oo8VjBdn8sFf-FXkcfHge6rTzonecM4Po91nwzA_QBOPykXjFMXLwE0hfZRE4IMwc0p9cOGhMzIbQ2sHbmwwJOH1ebwkui4Hx3IEW30ZAig1b3uHyao5mS3EOShgN8Xqnl4U4UI/s1600/578528_646307835387622_634321841_n.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="240" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg1QxZ2Oo8VjBdn8sFf-FXkcfHge6rTzonecM4Po91nwzA_QBOPykXjFMXLwE0hfZRE4IMwc0p9cOGhMzIbQ2sHbmwwJOH1ebwkui4Hx3IEW30ZAig1b3uHyao5mS3EOShgN8Xqnl4U4UI/s320/578528_646307835387622_634321841_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">ঠাণ্ডা লেগেছে, সর্দি-গর্মিতে অস্থির হয়ে উঠেছেন? ঠাণ্ডা, গলায় খুসখুসে
ভাব আর কাশি দূর করার জন্য মুঠো মুঠো ওষুধ না খেয়ে ঘরোয়া পদ্ধতিতেই হতে
পারে সহজ সমাধান। ঘরে মজুদ মধু, আদা আর লেবুই হত<span class="text_exposed_show">ে পারে খুসখুসে কাশিতে আপনার পরম ঔষধ।<br /> <br />
এক কাপ হালকা গরম পানি নিন। তাতে মেশান ১ টেবিল চামচ করে মধু, আদার রস ও
লেবুর রস। ভালো করে মিশিয়ে নিন ও ছোট ছোট চুমুকে পান করুন। দিনে ২/৩ বার
পান করলেই কাশির সমস্যা থেকে মিলবে মুক্তি।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> <br /> <br /> ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল<br /> লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন।Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-34969111453714176942013-10-05T22:08:00.002-07:002013-10-05T22:08:38.387-07:00এলাচের উপকারিতা (না পড়লে চরম মিস)<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtJSy5h0mn4BgeN6GvZFk7MN2P64o4xAzx5TUS8N6Ldr4fdIQtVoMf5VnwWO2h-hm6ZkMvRyoPBMDX47dZnHtr1PqqP0JHSCTOBIz4cG-CFP78y5Aot9DieY5_egDMnvbxd8PBbRirLio/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="273" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjtJSy5h0mn4BgeN6GvZFk7MN2P64o4xAzx5TUS8N6Ldr4fdIQtVoMf5VnwWO2h-hm6ZkMvRyoPBMDX47dZnHtr1PqqP0JHSCTOBIz4cG-CFP78y5Aot9DieY5_egDMnvbxd8PBbRirLio/s320/images.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent"><br />
এলাচকে বলা হয় মসলার রানী। এলাচ সুগন্ধিযুক্ত একটি মসলা। খাবারে অতিরিক্ত
স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এলাচ। রান্নার স্বাদ বাড়ানো ছাড়া ও
এর<br /> রয়েছে বিভিন্ন ধরনের<span class="text_exposed_show"> উপকারিতা। নিচে এলাচের উপকারিতা তুলে ধরা হলো :<br /> <br />
1. আপনি কি মুখের দুর্গন্ধ, মাঢ়ি দিয়ে রক্তপাত অথবা দাঁত ক্ষয় হওয়ার
মতো মারাত্মক সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে কালো এলাচ মুখে নিয়ে চাবাতে পারেন।<br /> কেননা এলাচের তেল মুখের সমস্যা দূর করতে কার্যকর একটি ওষুধ।<br /> <br /> 2. এলাচ ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। এ জন্য ক্যান্সার প্রতিরোধে নিয়মিত এলাচ<br /> খাওয়া উচিত।<br /> <br /> 3. শ্বাসপ্রশ্বাসজন জনিত সমস্যা হুপিংকাশি, ফুসফুস সংক্রমণ ও অ্যাজমার মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> 4. মাথাব্যথা থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে এলাচ তেলের ব্যবহার করলে সুফল পাওয়া যায়।<br /> <br /> 5. এটি অনুভূতি নাশক ও অস্থিরতাকে প্রশমিত করে।<br /> <br /> 6. কালো এলাচ হার্ট সুস্থ রাখে, রক্তচাপ ও ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং রক্তসঞ্চালন<br /> বাড়ায়।<br /> <br /> 7. কালো এলাচ হৃদরোগ প্রতিরোধ করে, হৃদস্পন্দন নিয়ন্ত্রণ করে ফলে রক্তচাপ<br /> নিয়ন্ত্রণে থাকে এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনে সহায়ক।<br /> <br /> 8. এতে থাকে ভিটামিন সি, যা রক্তসঞ্চালন ও ত্বক সমস্যা দূর করে।<br /> <br /> 9. রূপচর্চায় এর জুড়ি নেই, রূপচর্চা ও চেহারার কালো দাগ দূর করতে এলাচের জুড়ি নেই।</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-14567963347800326952013-10-05T22:07:00.001-07:002013-10-05T22:07:19.352-07:00ফরমালিন থেকে বাঁচার উপায়<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNQi9vtp_twHvvGTkGHNbgo0FJkvZ0qDTMrBUjRpAq4pIdtm_e-AjRCU9pOPNVOIi_kTDH1Dgg1erbc3gFG5FRUzD0ZI3KGckNHTaNHrKcBsNZv-W9SVU8dqFj_ePzD3QE3o1E551MAYE/s1600/545262_1423752057836567_1551176037_n.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="253" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhNQi9vtp_twHvvGTkGHNbgo0FJkvZ0qDTMrBUjRpAq4pIdtm_e-AjRCU9pOPNVOIi_kTDH1Dgg1erbc3gFG5FRUzD0ZI3KGckNHTaNHrKcBsNZv-W9SVU8dqFj_ePzD3QE3o1E551MAYE/s320/545262_1423752057836567_1551176037_n.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent"><br /> <br /> ► কিভাবে মাছ থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন ?<br /> <br /> ▀ পরীক্ষায় দেখা গেছে পানিতে প্রায় ১ ঘন্টা মাছ ভিজিয়ে রাখলে ফর্মালিনের মাত্রা শতকরা ৬১ ভাগ কমে যায়।<br /> ▀ লবনাক্ত পানিতে ফর্মালিন দেওয়া মাছ ১ ঘন্টা ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্র<span class="text_exposed_show">ায় ৯০ ভাগ ফর্মালিনের মাত্রা কমে যায়।<br /> ▀ প্রথমে চাল ধোয়া পানিতে ও পরে সাধারন পানিতে ফর্মালিন যুক্ত মাছ ধুলে শতকরা প্রায় ৭০ ভাগ ফর্মালিন দূর হয়।<br />
▀ সবচাইতে ভাল পদ্ধতি হল ভিনেগার ও পানির মিশ্রনে (পানিতে ১০ % আয়তন
অনুযায়ী) ১৫ মিনিট মাছ ভিজিয়ে রাখলে শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ ফর্মালিনই দূর
হয়।<br /> <br /> ► কিভাবে ফল ও সবজি থেকে ফর্মালিনের দূর করবেন ?</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> ▀ খাওয়ার আগে ১০ মিনিট গরম লবণ পানিতে ফল ও সবজি ভিজিয়ে রাখতে হবে।</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-23732606329783334412013-10-05T22:06:00.000-07:002013-10-05T22:06:06.193-07:00লেবুর আশ্চর্য্যজনক গুনাগুনগুলো<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
</div>
<br />
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhApaJa8Asnb7m6zZIX4p5DovxNekQT9ToZVyhFc5WsrfXLwW8IWPrkoNoSYIe4r3Kn9MnMdSj9yPxqKIJ7-V6cFAySLVW-muY_JfXLLy87jJEugtl9ASNnFXvXXBN1ZPaIg0ywc3tiZ-E/s1600/images.jpg" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="239" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhApaJa8Asnb7m6zZIX4p5DovxNekQT9ToZVyhFc5WsrfXLwW8IWPrkoNoSYIe4r3Kn9MnMdSj9yPxqKIJ7-V6cFAySLVW-muY_JfXLLy87jJEugtl9ASNnFXvXXBN1ZPaIg0ywc3tiZ-E/s320/images.jpg" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">—লেবুর ভিটামিন সি ক্যান্সারের সেল গঠন প্রতিরোধ করে।<br /> <br /> —লেবু বুক জ্বালা প্রতিরোধ করতে ও আলসার সারাতে সাহায্য করে।<br /> <span class="text_exposed_show"><br /> —লেবু আর্থাইটিসের রোগীদের জন্য ভালো ।<br /> <br /> —লেবু শরীরের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াগুলোকে ধ্বংস করে।<br /> <br />
—লেবু এন্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধির পাশাপাশি ত্বক পরিষ্কার
রাখে, । ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। কালোদাগ ও ত্বকের ভাঁজ পড়া
কমায়।<br /> <br /> —লেবু ওজন কমাতে সাহায্য করে।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> —লেবু হজমে সাহায্য করে|<br /> <br /> --রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়|<br /> <br />
এমন মহৌষধের খবর আগে জেনে না থাকলে কষ্ট করে একটু ধন্যবাদ দিয়েন। দোয়া
করি আপনার জীবনের সম্ভাব্য সব সমস্যার সমাধান হোক । ভালো থাকবেন।</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0tag:blogger.com,1999:blog-7571047429753129379.post-67122346067262431332013-10-05T21:55:00.001-07:002013-10-05T21:55:54.339-07:00ত্বকের অতিরিক্ত তেল কমাতে<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on">
<div class="separator" style="clear: both; text-align: center;">
<a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfyFgkbdscRWoJ8Ief9lf2f1j13XgvMF4r9vj_2wc_d4dX49GJF5rTRz3maLXPmNBdtxBqW4JsJKkI2mkYss0KmOpMGJ2fzzIRRFYBhQcdM3_gYGSAYnjSPaPBX5XvTZlUs_jrUl7mbSw/s1600/1383676_243240012494502_500325468_n.png" imageanchor="1" style="clear: left; float: left; margin-bottom: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" height="309" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgfyFgkbdscRWoJ8Ief9lf2f1j13XgvMF4r9vj_2wc_d4dX49GJF5rTRz3maLXPmNBdtxBqW4JsJKkI2mkYss0KmOpMGJ2fzzIRRFYBhQcdM3_gYGSAYnjSPaPBX5XvTZlUs_jrUl7mbSw/s320/1383676_243240012494502_500325468_n.png" width="320" /></a></div>
<span class="userContent">ডিমের সাদা অংশ ত্বকের অতিরিক্ত তেল দূর করে ত্বককে করে তোলে কোমল ও মসৃণ।
একটি ডিমের পুরো সাদা অংশ ভালো করে ফেটে নিন। এতে আধা চা চামচ ময়দা ভালো
করে মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখসহ গলা ও হাতে লাগান। ১০ মিনিট পর ধুয়ে <span class="text_exposed_show">ফেলুন। আপনার ত্বক হয়ে উঠবে তেলমুক্ত ও মসৃণ।<br /> <br /> স্ক্রাবার হিসেবে :<br />
ডিমের সাদা অংশ ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এরপর এতে ১ চা চামচ চালের গুঁড়া ও ২
চা চামচ দানাদার চিনি মেশান। মিশ্রণটি মুখসহ পুরো শরীরে লাগিয়ে ১০-১৫
মিনিট মাসাজ করুন। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। এতে শরীরে লুকিয়ে থাকা
ধুলো-ময়লা দূর তো হবেই, সেই সাথে ত্বক হবে উজ্জ্বল ও মসৃণ!<br /> <br /> চুলের রুক্ষতা দূর করতে :<br />
একটি পুরো ডিম ভালোভাবে ফেটিয়ে নিন। এতে ১ টেবিল চামচ পাতিলেবুর রস ও ২
টেবিল চামচ অলিভ অয়েল ভালো করে মেশান। মিশ্রণটি পুরো চুলে ভালো করে মেখে
নিন। ২৫-৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর চুল ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে
ফেলুন। এতে আপনার চুল হবে কোমল ও ঝলমলে! যাঁদের চুল বেশি তৈলাক্ত তাঁরা
অলিভ অয়েলের পরিবর্তে টক দই ব্যবহার করতে পারেন।</span></span><br />
<a name='more'></a><br /> <br /> ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে পেইজ এর পোস্ট এ নিয়মিত লাইক, কমেন্ট না করলে ধীরে ধীরে পোস্ট আর দেখতে পাবেন না। তাই পোস্ট ভাল<br /> লাগলে লাইক দিয়েশেয়ার করে পেজে একটিভ থাকুন</div>
Anonymoushttp://www.blogger.com/profile/01905803930886995570noreply@blogger.com0